মাংসপেশী ব্যথা হলো যে ধরনের ব্যথা যা মাংসপেশীর কাজ করতে অস্বস্তি সৃষ্টি করে। এটি একটি সাধারণ মানসিক ও শারীরিক সমস্যা যা অনেকটা প্রায় সবার জীবনে একবার অভিজ্ঞ হয়। এর কারণ হতে পারে ভারী মাংসপেশী কাজ, কঠোর ব্যায়াম, দীর্ঘদিন একই অবস্থায় বসে থাকা, মাংসপেশীর সঙ্ক্রমণ বা ঘাম এবং অধিক ক্যাফিন ও নিকোটিন খাওয়া থাকতে পারে।
মাংসপেশী ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হতে পারে যা সাধারণত নিরাপদ ও স্বাভাবিক উপায়ে পরিষ্কার হয়। তবে যদি এটি দীর্ঘদিন চলে থাকে বা অতিক্রম করে তাহলে এটি একটি সমস্যার চিহ্ন হতে পারে এবং ডাক্তারের পরামর্শে চিকিৎসা করা উচিত হতে পারে।
প্রাকৃতিকভাবে পেশী ব্যথা উপশমের জন্য কার্যকর ঘরোয়া প্রতিকার
প্রাকৃতিকভাবে পেশী ব্যথা উপশমের জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার আছে, যা আপনার সমস্যাটি সমাধান করতে সহায়তা করতে পারে। কিছু করে নিম্নলিখিত উপায়গুলি ব্যবহার করা যেতে পারে:
১। গরম পানির বাথটাব: টানা দিনে অস্থির থাকা পেশীগুলি রিল্যাক্স করার জন্য আপনি একটি গরম পানির বাথটাবে বসতে পারেন। গরম পানি পেশীগুলি রিল্যাক্স করে এবং ব্যথার জন্য সামগ্রী সরবরাহ করে।
২। কমলা ও নারকেল তেল: দৈনন্দিন জীবনে পেশীগুলি অস্থির থাকা সামান্য কিন্তু কষ্টকর হতে পারে। আপনি পেশী ব্যথা উপশম করতে কমলা ও নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এই তেলগুলি পেশীগুলির রক্তচাপ কমিয়ে দেয় এবং ব্যথাকে হালকা করে ফেলে।
৩। শুষ্ক জ্বরের পাকস্থলীয় ব্যবস্থাপনা: শুষ্ক জ্বরের পাকস্থলীয় ব্যবস্থাপনা পেশী ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। একটি কাঁচ বল ব্যবহার করে প্রাকৃতিকভাবে পেশী ব্যথা সমাধান করা যায়। এটি পেশীগুলি রিল্যাক্স করে এবং ব্যথাকে হালকা করে ফেলে।
৪। মালিনী পরিষ্কার: পেশী ব্যথাউপশম করার জন্য আপনি মালিনী পরিষ্কার করতে পারেন। এটি আপনার শরীরের জড়িত কথার স্থানের জন্য সম্পূর্ণ সমাধান হতে পারে।
৫। ওয়ার্ম বাথ: পেশী ব্যথা উপশম করতে আপনি ওয়ার্ম বাথ করতে পারেন। এটি আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়ানো এবং পেশীগুলি রিল্যাক্স করার জন্য সম্পূর্ণ সমাধান হতে পারে।
উপরের উপায়গুলি প্রাকৃতিক এবং সহজগুলি যা পেশী ব্যথা উপশমের জন্য কার্যকর হতে পারে। তবে যদি আপনার সমস্যাটি বেশি গুরুতর হয় বা কোনও অস্বাভাবিক লক্ষণ থাকে তবে আপনাকে ডাক্তারের সাথে সাক্ষাৎ করতে হবে এবং তাদের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে।
পেশী ব্যথার শীর্ষ 5টি কারণ এবং কীভাবে অস্বস্তি দূর করা যায়
পেশী ব্যথার শীর্ষ 5 কারণ হলো:
১. অতিরিক্ত কাজ করা: অতিরিক্ত শারীরিক কাজ করা পেশীগুলি উপস্থিত অধিক চাপ উত্পন্ন করে এবং তাদের ব্যথাকে উত্তেজিত করে।
২. সমস্যাজনক অবস্থান: কমফোর্টেবল পদস্থান ছাড়াই অবস্থান গ্রহণ করা তালিকাভুক্ত হতে পারে এবং পেশীগুলি একই পদস্থানে থাকা জরুরি হতে পারে।
৩. পরিবর্তিত ওজন: পরিবর্তিত ওজন পেশী ব্যথার একটি প্রধান কারণ হতে পারে, যা পেশীগুলি যথাযথ সাপ্তাহিক এবং দৈনিক ওজন বজায় রাখতে অসমর্থ হলে পূর্ববর্তী কাজ করতে পারে।
৪. পরিবর্তিত পোষণ সংক্রমণ: সমস্যাজনক খাদ্য ও পোষণ পেশীগুলির ব্যথার একটি কারণ হতে পারে। অসমত পোষণ পেশীগুলি পরিচালিত করতে অসমর্থ হলে তা ব্যথাকে উত্তেজিত করতে পারে।
৫. ঘামের কমতি: পেশীগুলি রিল্যাক্স করার জন্য সম্মতিযুক্ত ঘাম প্রয়োজন হতে পারে। ঘাম কমতি পেশীগুলি ব্যথার কারণ হতে পারে এবং তা থেকে মুক্তি পেতে সমস্যা হতে পারে।
পেশী ব্যথার কারণ দূর করার জন্য কিছু উপায় নিম্নলিখিতঃ
১। উচ্চ গুণমত খাদ্য খাওয়া: সমস্ত পেশীর সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় পোষণ পাওয়া উচিত। প্রোটিন ও ভিটামিন যুক্ত খাদ্য খেতে হবে যা পেশীগুলির স্বাস্থ্যকর এবং রক্ষণাবেক্ষণ করবে।
২। উচ্চ গুণমানের শীতল ঘাম প্রয়োজনীয় সময়ে: পেশীগুলির লক্ষ্য করে শীতল ঘাম ব্যবহার করতে হবে। শীতল ঘাম পেশীগুলি রিল্যাক্স করতে সাহায্য করবে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে।
৩। বিশ্রাম নেওয়া: পেশী ব্যথার সমস্যাগুলি থেকে মুক্তি পেতে পেশীগুলির বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। সঠিক শুয়োর প্রাপ্তি, সময়ে বিশ্রাম নেওয়া এবং লেখাপড়া না করা পেশীগুলি সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৪। ফিটনেস প্রোগ্রাম পরিচালনা করা: প্রয়োজনীয় পরিবর্তন সাধন করার জন্য ফিটনেস প্রোগ্রাম পরিচালনা করা পেশী ব্যথার জন্য উপযুক্ত হতে পারে। এটি অতিরিক্ত ওজন বাড়ানো এবং লাচ লাগানো হতে পারে, যা ব্যথাকে কমায় এবং স্বাস্থ্যকর করে।
৫। স্থির পদস্থান সম্পন্ন করা: কমফোর্টেবল এবং সম্মতিযুক্ত পদস্থানে কাজ করা।
রহস্য উন্মোচন: পেশী ব্যথা এবং ব্যায়াম মধ্যে লিঙ্ক
পেশী ব্যথা এবং ব্যায়াম মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে। ব্যায়াম করা সেই পেশীগুলি চাপ দেয় এবং তাদের সংক্রমণ উপস্থাপন করে। প্রথমে ব্যায়াম করার সময় পেশীগুলি ব্যথার কারণ হতে পারে, কিন্তু একবার ব্যায়াম করা শুরু হলে পেশীগুলি রিলেক্স হয়ে যায়। এছাড়াও, ব্যায়াম করা পেশীগুলি উন্নয়ন করে এবং একটি স্বাস্থ্যকর পেশী সিস্টেম তৈরি করে।
একইভাবে, স্বাস্থ্যকর একটি পেশী সিস্টেম এর জন্য ব্যায়াম একটি করণীয় হয়। পেশীগুলি স্বাস্থ্যকর হলে তারা প্রতিদিনের কাজের জন্য তৈরি হয়ে উঠে আসতে পারে এবং উন্নয়ন করার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও, ব্যায়াম করা পেশীগুলি সংক্রমণ উপস্থাপন করে এবং এটি একটি স্বাস্থ্যকর পেশী সিস্টেম তৈরি করে।
তাই সঠিক ব্যায়াম পরিচালনা করা পেশীগুলি সুস্থ এবং সঠিক স্থিতিতে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে, একটি সঠিক ব্যায়াম পরিচালনা করার আগে আপনার চিকিৎসকের সাথে কথা বলতে হবে এবং তার পরামর্শ মেনে চলতে হবে। ব্যায়াম শুরু করারআগে আপনার শরীরের অবস্থা ও সমস্যার উপর নির্ভর করে ব্যায়ামের পরিমাণ এবং ধরন নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়াও, সঠিক ব্যায়াম পরিচালনা করার জন্য একজন ভালো প্রশিক্ষকের সাথে কাজ করা উচিত। ব্যায়াম শুরু করার আগে শরীরের সঠিক তাপমাত্রা ও নিঃশ্বাস-নিঃশ্বাসের গণনা করা উচিত এবং ব্যায়ামের পরে শরীরের সঠিক সম্পৃক্ত পেশীগুলি স্ট্রেচ করা উচিত।
সঠিক ব্যায়াম পরিচালনা করা পেশীগুলির সুস্থ এবং নিরাপদ থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি সহজ উদাহরণ হল উইজার্ড লিফটস। এই ব্যায়াম দৈনন্দিন জীবনের পেশীগুলির উন্নয়ন এবং স্ট্রেচিং করে তুলে ধরতে সাহায্য করে। প্রথমে সঠিক ওজনের হাতটি নিয়ে উঠুন এবং তারপর উচ্চতায় আসেন। এবারে উইজার্ড লিফটের মতো হাতটি উপরে উঠিয়ে এবং একটি সমস্ত দৈর্ঘ্যের সাইডে স্ট্রেচ করুন। একইভাবে, পা দিয়ে বা ক্রোধী পদকল্পনায় উইজার্ড লিফট করতে পারেন। এই ব্যায়াম পেশীগুলির সম্পূর্ণ উন্নয়ন এবং স্ট্রেচিং করে তুলে ধরতে সাহায্য করে।
পেশী ব্যথা এবং এর চিকিত্সা সম্পর্কে প্রচলিত পৌরাণিক কাহিনীগুলিকে ডিবাঙ্ক করা
পেশী ব্যথা সম্পর্কে প্রচলিত কিছু পৌরাণিক কাহিনী বর্ণনা করে, যা আসলে বিজ্ঞানের উপর ভিত্তি নেই। এই কাহিনীগুলি সাধারণত একটি সামান্য ব্যথা বা আঘাত হলেও চিত্রিত করা হয়েছে যেন এটি একটি অদ্ভুত এবং উল্লেখযোগ্য ঘটনা। কিন্তু এই কাহিনীগুলি বিজ্ঞানের সাথে মিল না খায়। তাই এরা সত্য নয় এবং ডিবাঙ্ক করা উচিত।
একটি প্রচলিত পৌরাণিক কাহিনী হল যে যখন আমাদের শরীরের পেশীগুলি ব্যথা করে, তখন দেবদেবীর বেশ কিছু সাহায্য করতে পারে। কিন্তু এই কাহিনীতে কোন বিজ্ঞান নেই এবং এটি কেবল একটি ধারণা যা বিজ্ঞানের সাথে পার্থক্য রয়েছে। পেশীগুলি ব্যথা থেকে সমাধান পেতে আমাদের প্রথমে এই ব্যথা বিষদাঁত করতে হবে এবং তারপরে চিকিৎসা করতে হবে। এটি সত্য যে, কিছু ব্যায়াম এবং ফিজিওথেরাপি পেশী ব্যথা থেকে সমাধান পাওয়ার জন্য সাহায্যকারী হতে পারে।
আরেকটি প্রচলিত পৌরাণিক কাহিনী হল যে ব্যথার কারণ হল একটি রাক্ষস বা ভূত যা আমাদের শরীরে আক্রমণ করে এবং সেই রাক্ষসকে প্রবোধ করতে হবে একটিতান্ত্রিক বা বিজ্ঞানী এর সাহায্যে। কিন্তু এই কাহিনীও বিজ্ঞানের সাথে মিল না খায় এবং এটি শুধুমাত্র একটি ধারণা। ব্যথার কারণ হল প্রায়শই শারীরিক কারণগুলি যেমন পরিবর্তিত পোষক খাদ্য, অভ্যাস বা কার্যকারিতা, শারীরিক কার্যক্রমের অভাব, একটি অবস্থানে অধিক সময় বসা থাকা এবং অধিক চাপ সহ ব্যবহৃত হওয়া পেশী ইত্যাদি। এসব কারণ বিশ্বস্ত এবং চিকিৎসা করার জন্য পেশী ব্যথা থেকে সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করা উচিত।
সব শেষে, পৌরাণিক কাহিনীগুলি যে পেশী ব্যথা এবং এর চিকিৎসা সম্পর্কে বর্ণনা করে তা বিজ্ঞানের সাথে মিল না খায়। পেশী ব্যথার কারণ সাধারণত শারীরিক কারণ হয় এবং এর চিকিৎসা বিজ্ঞানমূলক পদক্ষেপের মাধ্যমে করা উচিত। একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সহজেই ব্যথার কারণ চিন্তা করতে পারেন এবং সেই ব্যথা থেকে সমাধানের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন।
পেশী ব্যথা প্রতিরোধ ও পরিচালনায় পুষ্টির ভূমিকা
পেশী ব্যথা হলো একটি সাধারণ সমস্যা যা আমাদের শারীরিক কারণে হতে পারে এবং এর কারণ হতে পারে নিয়মিত শারীরিক কার্যক্রম, কাজের ব্যস্ততা, দীর্ঘসময় বসা থাকা এবং খাদ্যের অভাব ইত্যাদি। পেশী ব্যথার জন্য উপযুক্ত পুষ্টি খাবার খেয়ে পেশী সঠিকভাবে কাজ করতে পারে এবং ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়। পেশী ব্যথা প্রতিরোধ ও পরিচালনার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পুষ্টি ভুমিকা পালন করা উচিত:
১। প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম করলে পেশী চলতে পারে এবং ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়।
২। সঠিক পরিবেশ পরিচালনা করা উচিত। একটি সঠিক পরিবেশ পেশী ব্যথা প্রতিরোধ করে এবং উপযুক্ত পরিবেশ পরিচালনা করলে ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়।
৩। স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া উচিত। সঠিক পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান উপস্থাপন করা উচিত। পর্যায়ক্রমে খাদ্যের পরিমাণ সঠিক হলে পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়।
৪। উপযুক্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত। দৈনন্দিন উপযুক্ত পরিমাণে পানি পান করলে শরীরের পেশী সঠিকভাবে কাজ করতে পারে এবং পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়।
৫। উচিত মাত্রাতে আলকোহল ও নির্মল পানি পান করা উচিত। অতিরিক্ত আলকোহল উপস্থাপন করলে শরীরের পেশীগুলি ব্যথিত হতে পারে এবং পেশী ব্যথার ঝুঁকি বাড়ে যায়।
এছাড়াও, পেশী ব্যথা হলে ব্যথার জন্য উপযুক্ত দক্ষতা রক্ষা করা উচিত। পেশী ব্যথার কারণ ধরে কার্যকর পরামর্শ পেতে হলে চিকিৎসকের সাথে পরার্বতন করা উচিত। চিকিৎসক পেশী ব্যথার সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন এবং উপযুক্ত চিকিৎসা পরামর্শ দিতে পারেন। এর মাধ্যমে পেশী ব্যথার প্রতিরোধ, পরিচালনা এবং চিকিৎসা করা যায়।
দৈনন্দিন জীবনে পেশী ব্যথা প্রতিরোধের জন্য প্রমাণিত কৌশল
পেশী ব্যথা প্রতিরোধের জন্য কিছু প্রমাণিত কৌশল হলো নিম্নলিখিত:
১। নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। দৈনন্দিন ব্যায়াম লেখা পড়া বা সাধারণ হেল্থ ফিটনেস পালন করা যেতে পারে।
২। সঠিক পরিবেশ: একটি সঠিক পরিবেশ পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। একটি সঠিক পরিবেশ পরিচালনা করলে পেশী ব্যথা প্রতিরোধ করা যায়। পরিবেশে ভালো এড়িয়ে থাকা, কঠোর আসনে না বসা, সঠিক পোস্টার মেনে চলা ইত্যাদি পেশী ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৩। স্বাস্থ্যকর খাদ্য: স্বাস্থ্যকর খাদ্য খাওয়া পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। সঠিক পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান উপস্থাপন করা উচিত।
৪। উপযুক্ত পরিমাণে পানি পান করা: দৈনন্দিন উপযুক্ত পরিমাণে পানি পান করা পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। পর্যায়ক্রমে খাদ্যের পরিমাণ সঠিক হলে পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়।
৫। পর্যাপ্ত আরাম: পর্যাপ্ত আরাম করা পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন স্বাভাবিক ঘুম নিশ্চিত করা যেতে পারে যাতে পেশীর পুনরুদ্ধার হতে পারে। সময় থাকলে মাসাজ, যোগাসন ইত্যাদি করা যেতে পারে যা পেশীগুলির স্বাস্থ্যকর ফলাফল দেয়।
৬। সঠিক পোস্টার: সঠিক পোস্টার মেনে চলা পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। অবিচ্ছিন্ন সময় কাজ করা পেশীগুলি চাপের অভাবে সংকোচিত হয় যা ব্যথার সৃষ্টি করে। সঠিক পোস্টার মেনে চলা পেশীগুলির সংকোচন প্রতিরোধ করে এবং পেশী ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৭। জীবনযাপনে সঠিক কাজের পদ্ধতি ব্যবহার করা: জীবনযাপনে সঠিক কাজের পদ্ধতি ব্যবহার করা পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে যখন দৈনন্দিন কাজে স্ক্রীনে বসে থাকা হয়। ডেস্কের উচ্চতা এবং কঠোর আসন সঠিক হলে পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়।
এইগুলি হলো কৌশলগুলি যা দৈনন্দিন জীবনে পেশী ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, যদি পেশী ব্যথা একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হয়, তবে সেটি সমাধানের জন্য ডাক্তারের সাথে
বয়স্ট্রেস কীভাবে পেশী স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে এবং এটির বিরুদ্ধে লড়াই করার উপায়
বয়স্ট্রেস একটি জনপ্রিয় শব্দ যা মানসিক চাপ এবং তন্দ্রাচ্ছন্নতা নির্মাণ করতে পারে। তবে এটি একটি মিথ্যা যে এটি কোনও ধরণের ব্যাথা প্রসব করে না। বরং এটি মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থার উপর প্রভাব ফেলতে পারে যা শারীরিক সমস্যার কারণে পেশী ব্যথা উত্পন্ন করতে পারে। মানসিক চাপ পেশী ব্যথা উত্পন্ন না করে তবে এটি শারীরিক সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে এবং এটি পেশী ব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
পেশী ব্যথার বিরুদ্ধে লড়াই করার উপায় হলো:
১। নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করা সম্ভবতঃ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় যা পেশী ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। ব্যায়াম করে শরীরে স্থিতিশীলতা কমে যায় এবং এটি পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
২। সঠিক পোস্টার মেনে চলুন: সঠিক পোস্টার মেনে চলা একটি অভ্যাস পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। সঠিক পোস্টার মেনে চলা পেশী গুলি সংকোচন প্রতিরোধ করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৩। স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করুন: স্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ করা পেশী ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। আপনার খাবারে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং আরও উপকরণ থাকা উচিত। স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা পেশী ব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং পেশীগুলি সুস্থ এবং সক্ষম থাকতে সাহায্য করে।
৪। স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল প্রচার করুন: স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল প্রচার করা পেশী ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। সমস্ত অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস থেকে দূরে থাকা এবং নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল পরিচালনা করা পেশীগুলি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
বিশেষত, বয়স্ট্রেস নামক মিথ্যার বিরুদ্ধে লড়াই করার উপায় হলো প্রসারিত হওয়া মনোবিজ্ঞান জ্ঞান এবং শ্রম করা। মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কোনও সমস্যা থাকলে সেটি সমাধান করার জন্য একজন মনোবিজ্ঞানী বা সামাজিক কর্মীর সাথে কথা বলা উচিত। এছাড়াও নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল পরিচালনা করা উচিত যাতে আপনি পেশী ব্যথা থেকে দূরে থাকতে পারেন।
বিভিন্ন ধরণের পেশী ব্যথা এবং তাদের লক্ষণগুলি অন্বেষণ করা
পেশী ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা যা মানুষের বিভিন্ন অংশে উত্পন্ন হতে পারে। এই সমস্যা বিভিন্ন ধরণের হতে পারে এবং তাদের লক্ষণগুলি একে অপর থেকে ভিন্ন হতে পারে। নিচে কিছু প্রধান পেশী ব্যথার ধরণ এবং তাদের লক্ষণগুলি উল্লেখ করা হলো:
১। হেড একচেটি: এটি সাধারণত হেড এবং নেকড়ের মধ্যে ব্যথা উত্পন্ন করে। লক্ষণগুলি ভিন্ন হতে পারে যেমন সিনাস ব্যথা, জ্বর, কফ এবং বিভিন্ন ধরনের মাংশপেশি ব্যথা।
২। শরীরের বাকি অংশের পেশী ব্যথা: এটি শরীরের বাকি অংশে উত্পন্ন হতে পারে যেমন কানে ব্যথা, কনজাংটিভাইটিস, খোপের ব্যথা, শুষ্কতা এবং বিভিন্ন ধরণের মাংশপেশি ব্যথা।
৩। পুর্নাঙ্গ পেশী ব্যথা: এটি একটি সাধারণ ব্যথা যা পুর্নাঙ্গ পেশীতে উত্পন্ন হতে পারে। লক্ষণগুলি ভিন্ন হতে পারে যেমন জ্বর, পাতলা পা এবং বিভিন্ন ধরণের মাংশপেশি ব্যথা।
৪। মাংশপেশি ব্যথা: এটি সাধারণত শারীরিক চাপ বা ভারী কাজের ফলে উত্পন্ন হতে পারে। লক্ষণগুলি ভিন্ন হতে পারে যেমন স্থায়ী ব্যথা, স্থানান্তর ব্যথা, পাতলাপা এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসা করলেও ব্যথা কম না হলে এই ধরণের মাংশপেশি ব্যথা হতে পারে।
৫। নাকের ব্যথা: এটি নাকের বিভিন্ন অংশে উত্পন্ন হতে পারে যেমন সিনাস ব্যথা, জ্বর, কফ এবং শ্বাসকষ্ট।
৬। পেট ব্যথা: এটি পেটের বিভিন্ন অংশে উত্পন্ন হতে পারে যেমন চর্বি ব্যথা, পাতলা পায়খানা, পাচনতন্ত্রের সমস্যা এবং বাংশপাতের সমস্যা।
এই ছকের পেশী ব্যথার ধরণ এবং তাদের লক্ষণগুলি সাধারণত হতে পারে এবং এগুলি প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং ঔষধ ব্যবহার করে মোটামুটি কমানো যেতে পারে। তবে সমস্যাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।