পক্স কি? পক্স রোগ প্রতিরোধের উপায় এবং চিকিৎসা

পক্স একটি জ্বরবহুল এবং সংক্রমণজনিত একটি রোগ। এটি ভাইরাসের কারণে হয় এবং এর প্রধান লক্ষণ হল মাথা ঘুরে যাওয়া, শরীরে লালচে দাগ এবং ত্বকে খাড়া দাগ বা পোকা আকারে উঠতে পারে। এছাড়া পক্স রোগীর শরীরে জ্বর থাকতে পারে, সর্দি, কাশি এবং শরীরে ব্যথা হতে পারে। এই রোগটি একটি ভাইরাস দ্বারা ছড়িত হয় এবং এর সংক্রমণ হলে সাধারণতঃ প্রথম ১৪ দিনে লক্ষণ দেখা দেয়। এই রোগের প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসা উপস্থাপন করা হয় এবং টিকাদান জরুরি হলে টিকা এর মাধ্যমে এই রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে বাঁচা যায়।

টি পক্স রোগ প্রতিরোধের উপায়

পক্স রোগ প্রতিরোধের জন্য একটি সম্পূর্ণ টিকার প্রয়োজন রয়েছে, যা পক্স-ভ্যাকসিন নামে পরিচিত। এই টিকা দ্বারা পক্স রোগের বিস্তার ও সংক্রমণ প্রতিরোধ করা যায়।

পক্স কি? পক্স রোগ প্রতিরোধের উপায় এবং চিকিৎসা

পক্স-ভ্যাকসিন সাধারণত ২ ডোজ দেওয়া হয়। প্রথম ডোজ টিকা দেওয়ার পর কমপক্ষে ২১ দিন পরে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়। টিকাটি সাধারণত শিশুদের বয়সে ১ বছর হওয়ার পর দেওয়া হয়। এছাড়াও প্রকৃত পক্ষ সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য সম্ভবত হ্যান্ডওয়াশিং, সাবান দ্বারা হাত ধোয়া, সম্পর্কে থাকা লোকের সংক্রমণ থেকে দূরে থাকা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সহজ পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব।

এছাড়াও পক্স রোগীদের আলাদা রাখা উচিত এবং তাদের সম্পর্কে থাকা লোকের সংক্রমণ থেকে দূরে থাকা জরুরি। পক্স রোগীর জন্য বিশেষভাবে সংক্রমণ বিস্তার করতে পারে যারা ভাইরাসের প্রতি প্রাকৃতিক প্রতিরোধ না রাখেন, যেমন শিশুদের, যারা অস্থির স্বাস্থ্যের সাথে এবং যারা পূর্বে পক্স টিকা না নেয়েছেন।

পক্স রোগের লক্ষণ এবং চিকিৎসা

পক্স রোগের লক্ষণ হল মাথা ঘুরে যাওয়া, শরীরে লালচে দাগ এবং ত্বকে খাড়া দাগ বা পোকা আকারে উঠতে পারে। এছাড়া পক্স রোগীর শরীরে জ্বর থাকতে পারে, সর্দি, কাশি এবং শরীরে ব্যথা হতে পারে। পক্স রোগের লক্ষণ সাধারণত প্রথম ১৪ দিনে দেখা যায়।

পক্স রোগের চিকিৎসা সাধারণত মৌলিক ও প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসা উপস্থাপন করা হয়। রোগীকে আলাদা রাখা এবং তাদের সম্পর্কে থাকা লোকের সংক্রমণ থেকে দূরে রাখা জরুরি। প্রশস্ত কেসে টিকা দেওয়া হলে রোগী সংক্ষেপে থাকেন। রোগীকে আরাম করতে হবে। জ্বর তুলে নেওয়া এবং ব্যথা কমানোর জন্য পানিতে মুনাফকের সুস্থ আইসপ্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে।

পক্স রোগের প্রতিরোধ করার জন্য একটি সম্পূর্ণ টিকার প্রয়োজন রয়েছে, যা পক্স-ভ্যাকসিন নামে পরিচিত। এছাড়াও পক্ষ সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য হাত ধোয়া, সংক্রমণ থেকে দূরে থাকা এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সহজ পদক্ষেপ গ্রহণ করা সুবিধাজনক।

পক্স রোগ সংক্রান্ত সাবধানতা বার্তা: কি করবেন এবং কি করবেন না

পক্স রোগ একটি সংক্রমণজনিত রোগ যা একজন রোগীর সংস্পর্শে আস্থা করে ছড়িয়ে যায়। এটি একটি ঝুঁকিপূর্ণ রোগ যা একজন রোগীর আক্রান্ত হওয়ার পর সংক্রমিত হওয়া সম্ভব। তবে আপনি কিছু সাবধানতা মেনে চললে পক্ষ সংক্রামণের ঝুঁকি কমিয়ে নিতে পারেন।

করবেন:

  • পক্ষ সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য হাত ধোয়া এবং সাবান ব্যবহার করুন।
  • পক্ষ সংক্রমণ থেকে দূরে থাকুন। একজন রোগীর সংস্পর্শে আসলে সম্ভবত রোগ সংক্রমিত হওয়া সম্ভব।
  • পক্ষ টিকা নিন। এটি পক্ষ সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
  • যদি আপনার কোনও লক্ষণ থাকে তবে একজন চিকিৎসকের সাথে সাম্প্রতিক সংস্পর্শ করুন।

না করবেন:

  • পক্ষ সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য সম্ভবত হ্যান্ডসেনিটাইজার বা হাত ধোয়ার বিকল্প ব্যবহার করবেন না।
  • পক্ষ রোগীর সংস্পর্শে যাওয়া বা পক্ষ রোগীর সম্পর্কে থাকা লোকের সাথে মিলন করবেন না।
  • পক্ষ টিকা না নেওয়া। টিকা দেওয়া না থাকলে রোগ সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
  • রোগীদের হাত থেকে কোনও বস্তু নেওয়া বা তাদের সাথে মিলন করা।
  • পক্ষ রোগীদের সম্পর্কে অপব্যবহার করা যাবে না। এটি একটি নেতিবাচক পদক্ষেপ হতে পারে।

পক্স রোগের প্রভাব ও প্রভাবিত ব্যক্তির জন্য সহজ পরামর্শ

পক্ষ রোগ একটি ঝুঁকিপূর্ণ এবং সংক্রমণজনিত রোগ যা একজন রোগীর সংস্পর্শে ছড়িয়ে যায়। এটি একজন ব্যক্তির জীবন এবং স্বাস্থ্য উপদ্রবের কারণ হতে পারে। আমি কিছু সহজ পরামর্শ দিতে পারি যা পক্ষ সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়া বা পক্ষ সংক্রমণে ভয় পাচ্ছেন সেসকলের জন্য উপকারী হতে পারে।

পক্ষ রোগ এবং প্রভাবিত ব্যক্তির জন্য সহজ পরামর্শগুলি হল:

  1. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য পক্ষ টিকা নিন।
  2. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য আপনার কাছে থাকা হাতামুড়ি ও সামগ্রীগুলি বিনিময় করা থাকবে।
  3. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য আপনার হাত সময় সময় ধোয়া এবং হাতামুড়ি ব্যবহার করার পূর্বে হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন।
  4. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য পক্ষ সংক্রমিত ব্যক্তির সম্পর্কে থাকা বা তাদের সাথে মিলন করা থেকে বিরত থাকুন।
  5. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে এবং নিয়মিত ব্যায়করা থাকবে।
  6. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন। যদি আপনার কোনও লক্ষণ থাকে তবে একজন চিকিৎসকের সাথে সাম্প্রতিক সংস্পর্শ করুন।
  7. পক্ষ রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে পক্ষ রোগ চিকিত্সা করুন।

পক্ষ রোগ একটি সংক্রমণজনিত রোগ যা বৃদ্ধিশীল এবং শিশুরা দুইটি বর্গের জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। সম্পূর্ণ টিকাদান করা না হলে পক্ষ সংক্রমণ থেকে রক্ষা নেওয়া সম্ভব নয়। তাই আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং উপরে উল্লিখিত সহজ পরামর্শগুলি মেনে চলা উচিত।

পক্স রোগে শিশুদের সুরক্ষা করার উপায়

পক্ষ রোগ একটি জনপ্রিয় এবং সংক্রমণজনিত রোগ যা শিশুদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তবে সুখবরই যে এটি টিকাদান দ্বারা প্রতিরোধ করা যায়। তবে এছাড়াও কিছু উপায় আছে যা শিশুদের সুরক্ষা করতে সহায়তা করবে। নিচে কিছু উপায় দেওয়া হল:

পক্ষ রোগ টিকা নিন: শিশুদের পক্ষ রোগ থেকে সুরক্ষিত করার জন্য একটি সক্ষম পক্ষ রোগ টিকা সম্পন্ন করা উচিত। এই টিকা একটি প্রতিরোধশীল স্বাস্থ্যকর রক্ষণা সৃষ্টি করে যা শিশুদের কাছে পক্ষ রোগ থেকে সুরক্ষা করবে।

আপনার শিশু একটি স্বাস্থ্যকর জীবন পালন করে নিন: শিশুদের যথাযথ খাদ্য দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বাস্থ্যকর জীবন পালন করা উচিত। খাদ্যে সম্পূর্ণ পুষ্টিকর খাবার এবং পর্যাপ্ত পানি দেওয়া উচিত।

শিশুদের সাধারণ স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকুন: শিশুদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে থাকুন এবং তাদের যথাযথ চিকিৎসা দিন। যদি শিশুটি কোন লক্ষণ প্রদর্শন করে যেমন জ্বর, পক্ষ রোগের লক্ষণ ইত্যাদি, তবে তা সাম্প্রতিকভাবে চিকিৎসা করার জন্য একজন চিকিৎসকেরসাথে অবহিত করুন।

শিশুদের সাথে হাত ধুয়ে থাকুন: পক্ষ রোগ সংক্রমণ হয় হাত দিয়ে মুখ, নাক বা চোখ ছুঁয়ে থাকলে। তাই শিশুদের সাথে অবশ্যই হাত ধুয়ে থাকতে হবে।

পক্ষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে না যাওয়া: শিশুদের সাথে পক্ষ রোগে আক্রান্ত কোন ব্যক্তির সাথে না যাওয়া উচিত।

বাসায় রাখার সময় নিরাপদে থাকুন: বাসায় রাখার সময় নিরাপদে থাকুন এবং শিশুদের পাশে সদা পর্দা রাখুন। শিশুদের পরিষ্কার এবং হালকা বস্তুসমূহ ব্যবহার করা উচিত।

শিশুদের পাঠানো স্কুলে টিকা দিন: যখন শিশুদের পাঠানো স্কুলে যেতে হবে, তখন তাদের পক্ষ রোগ টিকার সম্ভাবনাকে উল্লেখ করে টিকা দিতে হবে।

উপরে উল্লিখিত উপায়গুলি পালন করে শিশুদের পক্ষ রোগ থেকে সুরক্ষা করা সম্ভব। তবে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে আপনার শিশু কোন লক্ষণ প্রদর্শন করছে তবে তা সাম্প্রতিকভাবে চিকিৎসা করার জন্য একজন চিকিৎসকের সাথে অবহিত হতে অবিলম্বে যোগাযোগ করুন।

পক্স রোগ সংক্রান্ত হাতে ধরা নিয়ন্ত্রণের গুরুত্বপূর্ণ কার্যকরী পদক্ষেপ

পক্ষ রোগ একটি সংক্রমণজনিত রোগ যা একজন সংক্রমিত ব্যক্তির হাত দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংক্রমণ হয়। তাই পক্ষ রোগ সংক্রান্ত হাতে ধরা নিয়ন্ত্রণ করা গুরুত্বপূর্ণ একটি কার্য। নিচে কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ উল্লেখ করা হল:

হাত ধুয়ে থাকুন: পক্ষ রোগ সংক্রান্ত হাতে ধরা নিয়ন্ত্রণের জন্য হাত ধুয়ে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাত ধুয়ে থাকার জন্য সাবান এবং পানি ব্যবহার করুন এবং হাত সুষম করে পরিষ্কার করুন।

অস্থায়ী হাত কভার ব্যবহার করুন: উপস্থিত থাকা সময় হাত কভার ব্যবহার করা উচিত। এই উপাদানগুলি একটি পরমাণুকে সংক্রমণ করতে বাধা দেয় এবং হাত বা মুখে যায় না।

নিজের ব্যক্তিগত জিনিসের সাথে না যোগান: পক্ষ রোগের সংক্রমণ থেকে একজন সুস্থ ব্যক্তি তার ব্যক্তিগত জিনিসের সাথে না যোগান। উদাহরণস্বরূপ, খাবার, পানীয় বা ব্যবহৃত প্রকৃতির জিনিসপত্রের সাথে না যোগান।

স্বাভাবিক হাত চলাচল সীমিত করুন: হাত স্পর্শ করা এমন কাজ যেমন হস্তসংক্রমণ, মুখ থেকে খাদ্য গ্রহণ করা এবহুল হওয়া উচিত নয়। হাত স্পর্শ করা এমন কাজ কম করার জন্য আপনি অন্য উপাদানগুলি ব্যবহার করতে পারেন, যেমন স্যানিটাইজার বা টিস্যু পেপার।

সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন: পক্ষ রোগের সংক্রমণ থেকে বাঁচার একটি উপাদান হল সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা। সামাজিক সম্পর্ক সম্পর্কিত সময়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা উচিত।

সম্পর্কিত স্থানগুলি পরিষ্কার রাখুন: পক্ষ রোগের সংক্রমণ বন্ধ রাখতে আপনি আপনার বাসা, কার্যালয়, বিদ্যালয় ইত্যাদি সম্পর্কিত স্থানগুলি পরিষ্কার রাখতে পারেন। এই স্থানগুলি নিরাপদ করতে কার্যকরী পদক্ষেপ হল বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

সম্ভবপড়তে সমস্যার সমাধান করুন: সম্ভবত পক্ষ রোগের সংক্রমণের সন্দেহ থাকলে আপনার সমস্যার সমাধান উদ্দেশ্যে আপনি বিভিন্ন উপাদানগুলি ব্যবহার করতে পারেন, যেমন সাবান এবং পানি, স্যানিটাইজার, হাত কভার ইত্যাদি।

উপরে উল্লেখিত কার্যকরী পদক্ষেপগুলি একত্রিত করে পক্ষ রোগ সংক্রান্ত হাতে ধরার সম্ভাবনাকে কম করা সম্ভব হবে।

পক্স রোগে আপনার পরিবার ও সম্প্রদায় সুরক্ষিত রাখার সহজ উপায়

পক্স রোগ একটি সংক্রামণজনিত রোগ যা একজন সংক্রমিত ব্যক্তির হাত দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংক্রমণ হয়। তাই পক্স রোগে আপনার পরিবার এবং সম্প্রদায় সুরক্ষিত রাখার জন্য কিছু সহজ উপায় নিচে উল্লেখ করা হল:

  1. পক্স রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সর্বদা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।
  2. পক্স রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত স্থানগুলি পরিষ্কার রাখুন। এই স্থানগুলি নিরাপদ করতে কার্যকরী পদক্ষেপ হল বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
  3. পক্স রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সংক্রমিত পোশাক এবং বিষফলিত পরিষ্কার করুন। সংক্রমিত পোশাক ও বিষফলিত পরিষ্কার করতে আপনি উপযুক্ত পরিষ্কারক ব্যবহার করতে পারেন।
  4. পক্স রোগ থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহৃত প্রকৃতির জিনিসপত্রের সাথে না যোগান।
  5. বাসা ও কার্যালয়ে নিরাপদ মানের সাবান এবং পানি ব্যবহার করুন এবং নিরাপদ করতে স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।
  6. সম্ভবপড়তে সমস্যার সমাধান করুন: সম্ভবত পক্ষ রোগের সংক্রমণের সন্দেহ থাকলে আপনার সমস্যার সমাধান উদ্দেশে করে স্থান থেকে দূরে চলে যান। আপনি ছোট সমস্যার জন্য ডাক্তারের সাথে ফোনে কথা বলতে পারেন এবং বড় সমস্যার জন্য ডাক্তারের সাথে সাক্ষাতকার করার জন্য তাদের দফতরে যেতে পারেন।
  7. পক্স রোগের টিকা দেওয়া হলে তা নেওয়ার জন্য নিশ্চিত হতে সাবধান থাকুন। টিকা দেওয়া হওয়ার পরেও আপনার এবং আপনার পরিবারের উপর সংক্রমণ হতে পারে, সুতরাং সম্ভবত সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে সর্বদা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন।
  8. পক্ষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত সদস্যগণকে পরীক্ষা করতে বলুন এবং সম্ভবত আক্রান্ত হওয়া সদস্যগণকে চিকিৎসা করার জন্য নিশ্চিত হন।
  9. সম্ভবত পক্ষ রোগ বা অন্যান্য সংক্রমণজনিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত সমস্ত স্থানগুলি পরিষ্কার করুন।
  10. সম্ভবত সংক্রমণ বেশি হলে বাসায় থাকুন এবং পরিষ্কারক ব্যবহার করে স্থানগুলি পরিষ্কার রাখুন।

সমস্তকেই সতর্ক থাকা এবং প্রতিরক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ, একটি পক্ষ রোগ সংক্রমনজনিত সমস্যা প্রতিরোধে সক্ষম হওয়ার জন্য সমাজের

পক্স রোগ সংক্রান্ত আপনার অবিচ্ছিন্ন স্বাস্থ্য প্রতিরোধের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ

পক্ষ রোগ একটি সংক্রামণজনিত রোগ যা একজন সংক্রামিত ব্যক্তির হাত দিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংক্রমণ হয়। পক্ষ রোগ থেকে সংক্রমণ প্রতিরোধে নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলি অবলম্বন করা উচিত:

  1. পক্ষ রোগ থেকে সংরক্ষিত থাকতে হলে পক্ষ রোগ টিকা নেওয়া প্রয়োজন। পক্ষ রোগ টিকা নেওয়া সম্ভব হলে এটি নেওয়া উচিত।
  2. স্বাস্থ্যকর ও স্বস্তির জন্য নিয়মিত ভাবে শরীরের সাফল্য বিন্যাসের জন্য ভালো খাবার খেতে হবে। প্রতিদিন সবজি এবং ফল খেতে হবে এবং পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে।
  3. নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত যা শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত ব্যায়াম করা সম্ভব না হলে বেশিরভাগ সময় বেশি চলাচল করা যেতে পারে।
  4. নিয়মিত নিজের হাত ধোতে হবে এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার করে হাত পরিষ্কার রাখতে হবে।
  5. পক্ষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সর্বদা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
  6. পক্ষ রোগ সংক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত স্থানগুলি পরিষ্কার রাখতে হবে।
  7. নিয়মিত হাত ধোয়ার ইত্যাদি পরযন্ত পদক্ষেপ সম্পর্কে অবহিত করা থেকে সংক্রমণ প্রতিরোধে সক্ষম হওয়া সম্ভব।

  8. পক্ষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্ভব সময় পাস না করতে হবে। যদি প্রয়োজন হয় তবে নির্দিষ্ট সময় সীমাবদ্ধতা রেখে সময় পাস করা উচিত।

  9. পক্ষ রোগ সংক্রান্ত লক্ষণ দেখা দিলে তা সঠিকভাবে চিকিৎসা করা উচিত। লক্ষণ দেখা দিলে সম্প্রতি করোনা পরীক্ষা করা হয় এবং সম্ভব হলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের উপস্থিতিতে না থাকা উচিত।

  10. সরকার ও স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের নির্দেশানুসারে বহির্ভূত স্থানে মাস্ক পরিধান করা উচিত এবং জরুরি প্রয়োজন না থাকলে বেঁচে থাকা সম্ভব হলে বেঁচে থাকা উচিত।


এছাড়াও, পক্ষ রোগ সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে জানতে হলে সঠিক স্তম্ভগুলি থেকে তথ্য নিশ্চিত করা উচিত। প্রয়োজন হলে স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

পক্স রোগের সংক্রমণকে এখনো কোনো সর্বনিম্নতা নেই: কিভাবে সতর্ক থাকবেন

হ্যাঁ, পক্ষ রোগের সংক্রমণ এখনও বিশ্বব্যাপী হিসাবে বিস্তার পাচ্ছে এবং এর বিরুদ্ধে কোনও সম্পূর্ণ সহজ প্রতিবন্ধমূলক প্রয়োজনীয়তা নেই। তবে পক্ষ রোগের সংক্রমণ থেকে সতর্ক থাকার জন্য নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত:

যখন আপনি কোনও বিদেশী দেশে ভ্রমণ করছেন তখন পক্ষ রোগ এমন সম্ভাবনা রয়েছে যেখানে আপনি সংক্রমিত হতে পারেন। তাই ভ্রমণের সময় পরিষ্কার জানতে হবে সেখানে কি পক্ষ রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কিংবা না।

পক্ষ রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা বেশি থাকলে পরিষ্কার জানা উচিত এবং সার্ভিস প্রদানকারী স্থানগুলিতে মাস্ক পরিধান করা উচিত।

সম্ভবত সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে সর্বদা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

নিজের ও অন্যকে সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত হাত ধোতে হবে এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার করে হাত পরিষ্কার রাখতে হবে।

আপনি যদি পক্ষ রোগে আক্রান্ত হন তবে আপনাকে সরাসরি অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং আপনার বাসস্থানে স্বাস্থ্যকর্মীদের জানাতে হবে।

পক্ষ রোগ প্রতিরোধের জন্য আপনি টিকা নেওয়া উচিত। এই টিকাগুলি আপনাকে পক্ষ রোগ থেকে সুরক্ষা করতে সাহায্য করবে।

যখন আপনি সামাজিক সার্ভিস সেন্টার, অফিস, বিদ্যালয় ইত্যাদি স্থানে যাচ্ছেন তখন সেখানে পক্ষ রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী মেনে চলা উচিত।

এছাড়াও পক্ষ রোগ সম্পর্কিত তথ্য অ্যাক্সেস করুন যেমন আপনার স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং সর্বশেষ পক্ষ রোগ প্রতিরোধ উপায় সম্পর্কে জানুন। এছাড়াও নিজের ও অন্যকের সুস্থ রাখার জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের সম্পর্কে জানা উচিত।

Previous Post Next Post