রক্তস্রাব হল যে অবস্থা যখন রক্তের পরিমাণ অধিক হয় এবং রক্তনালী থেকে রক্ত বের হওয়া থাকে। এটি একটি মেডিকেল সমস্যা হতে পারে এবং এর কারণ বিভিন্ন হতে পারে।
রক্তস্রাবের কিছু সাধারণ কারণ হল:
১. উচ্চ রক্তচাপ: যখন রক্তচাপ অধিক হয়, তখন রক্তস্রাবের ঝুঁকি বেশি হয়।
২. রক্তপাত: রক্তপাত হল যখন কেউ সম্ভবত একটি গভীর কাট বা আঘাতের কারণে রক্ত হারিয়ে যায়।
৩. উচ্চ রক্তনলীয় চাপ: রক্তনালীতে অধিক চাপ হলে রক্তস্রাব হতে পারে।
৪. গ্রন্থি সম্প্রসারণ: রক্তস্রাবের কারণ হতে পারে গ্রন্থি সম্প্রসারণ, যা রক্তনালীর উপর চাপ বা কাট প্রয়োজন করে।
৫. রক্তক্ষয়: রক্তক্ষয় একটি অতিরিক্ত সমস্যা যা রক্তস্রাবের কারণ হতে পারে। এটি হল রক্তপ্রসূতির পরিমাণ যা কম হয়ে যায়।
রক্তস্রাব একটি গুরুত্বপূর্ণ মেডিকেল সমস্যা হতে পারে এবং এর কারণ বিভিন্ন হতে পারে। যদি আপনি রক্তস্রাব বা সম্পর্কিত যে কোনও লক্ষণ দেখেন, তবে আপনাকে তা একটি মেডিকেল পেশাদার দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত হবে।এছাড়াও, কিছু অস্থিরতা এবং রক্তস্রাবের লক্ষণ হতে পারে, যা হল:
১. চোখে লাল বা হলুদ ঘন্টা দেখা।
২. ডিজিনেশন এবং জ্বর।
৩. একটি বা একাধিক চোখে দুর্গন্ধ বা উঁচু বাদামি দেখা।
৪. ক্ষুধামন্দা এবং প্রস্রাবণশীলতা।
৫. ব্যাথা এবং উঁচু পানি পান করার ইচ্ছা।
যদি এই লক্ষণগুলি দেখা যায়, তবে আপনাকে তা একটি মেডিকেল পেশাদার দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত হবে।
রক্তক্ষরণের কারণ ও লক্ষণ
রক্তক্ষরণের কারণ ও লক্ষণ নিম্নরূপ হতে পারে:
কারণ:
১. উচ্চ রক্তচাপ: রক্তচাপ অধিক থাকলে রক্তস্রাব হতে পারে।
২. রক্তপাত: রক্তপাত হল যখন কেউ সম্ভবত একটি গভীর কাট বা আঘাতের কারণে রক্ত হারিয়ে যায়।
৩.রক্তনালী সমস্যা: রক্তনালীতে অভিমুখী কোনও সমস্যা থাকলে রক্তস্রাব হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, রক্তনালীর ব্যাধি বা অন্য কোনও সমস্যা হতে পারে।
৪. হার্ট অট্যাক বা মহাধমনি: হার্ট অট্যাক বা মহাধমনির কারণে রক্তস্রাব হতে পারে।
৫. ক্যান্সার: ক্যান্সার থাকলে রক্তস্রাব হতে পারে, কারণ ক্যান্সার কাছাকাছি রক্তনালী বা অন্য সংক্রমণের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
লক্ষণ:
রক্তস্রাবের লক্ষণ নিম্নরূপ হতে পারে:
১. লাল বা হলুদ ঘন্টা দেখা চোখে।
২. ডিজিনেশন এবং জ্বর।
৩. একটি বা একাধিক চোখে দুর্গন্ধ বা উঁচু বাদামি দেখা।
৪. ক্ষুধামন্দা অথবা প্রস্রাবণশীলতা।
৫. ব্যাথা এবং উঁচু পানি পান করার ইচ্ছা।
যদি আপনি রক্তস্রাবের লক্ষণ দেখেন, তবে আপনাকে তা মূল্যায়ন করার জন্য একজন চিকিৎসকের সাথেযোগাযোগ করা উচিত হবে। রক্তস্রাব একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে এবং এর কারণ অনেকগুলি থাকতে পারে, তাই একজন চিকিৎসক একটি ভালো পরামর্শ ও চিকিত্সা প্রদান করতে পারেন।
অতিরিক্ত রক্তপাতের লক্ষণগুলি কীভাবে চিনবেন
অতিরিক্ত রক্তপাতের লক্ষণগুলি নিম্নরূপ হতে পারে:
১. লাল বা সবুজ রংযের জন্য চোখের সুতুর দেখা।
২. ঝিমুর বা কাল ও সর্দ হওয়া।
৩. ত্বক শুকনো ও শীতল দেখা।
৪. চুল হারিয়ে যেতে পারে।
৫. হৃদয়ের দড়ি এবং উঁচু ন্যায় লাগানো বা হৃদয়ের ফাংশনিং অবস্থার কারণে ব্যাথা।
৬. চোখ ফোগল হতে পারে এবং চোখের সামনে ঝাপসা দেখা যেতে পারে।
৭. হাঁটার সময় অস্থির বা অস্থির হওয়া।
৮. বিস্ময়কর স্বাদ বা বুকে বিস্ময়কর গন্ধ অনুভব করা।
যদি আপনি এই লক্ষণগুলি দেখেন, তবে আপনার সরাসরি একজন চিকিৎসকের সাথেযোগাযোগ করা উচিত হবে। রক্তপাত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে এবং এর কারণ অনেকগুলি থাকতে পারে। একজন চিকিৎসক আপনার জন্য একটি ভালো পরামর্শ ও চিকিত্সা প্রদান করতে পারেন।
রক্তের ক্ষতির বিপদ: কেন এটি উপেক্ষা করা উচিত নয়
রক্তের ক্ষতি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা অত্যন্ত বিপদজনক হতে পারে এবং এর কারণ অনেকগুলি থাকতে পারে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলি নিম্নরূপ হতে পারে:
১. রক্তস্রাবের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। হার্ট অ্যাটাক বা মহাধমনির জন্য রক্তস্রাবের বিপদ আরো বাড়িয়ে দেয়।
২. রক্তস্রাবের কারণে ব্যক্তির প্রাণ সংকটে পড়তে পারে।
৩. রক্তস্রাব করে ব্যক্তি অসম্পূর্ণ হয়ে যেতে পারে এবং এটি চিকিত্সা করা অসম্ভব হতে পারে।
৪. রক্তস্রাব করে ব্যক্তির শরীরে অনেকগুলি সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে, যেমন অবশেষে অন্যান্য অংশের অধিক রক্তচাপ এবং চিকিত্সার প্রয়োজনীয়তা প্রতিরোধ করা।
এই কারণগুলি সম্ভবত রক্তস্রাবের বিপদগুলির শীর্ষ কিছু। একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করে রক্তস্রাবের সমস্যাটি সমাধান করা উচিত এবং পর্যালোচনা করা উচিত যে কোনও লক্ষণ দেখা গেলে। সমস্যা সমাধান না করলে এটি বিস্তারিত হতে পারে এবং জীবনবিপদের উৎস হতে পারে।
অ্যানিমিয়া এবং রক্তের ক্ষতির মধ্যে লিঙ্কটি অন্বেষণ করা
অ্যানেমিয়া হলো রক্তে হেমোগ্লোবিন এবং সেটা পরিমাপ করা যায় হেমাটোক্রিট (hematocrit) হিসাবে। হেমোগ্লোবিন হলো প্রধান রক্ত প্রোটিন যা অক্সিজেন ও কার্বন ডাইঅক্সাইড ট্রান্সপোর্ট করে। যখন হেমোগ্লোবিন সম্পর্কে কমতি হয়, তখন অ্যানেমিয়া হওয়া সম্ভব।
একটি সম্ভাব্য কারণ অ্যানেমিয়ায় হলো রক্তক্ষতি, যা রক্তের সংখ্যার কমোতা বা হেমোগ্লোবিনের বিভিন্ন কারণে হতে পারে। রক্তক্ষতির কারণ হতে পারে খুনের পরিমাণ বা আক্রমণ যা সম্ভবত একজন ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশে যেমন ক্যান্সার এবং অন্যান্য জন্তু তাৎক্ষণিক অথবা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্ষয় করতে পারে।
অ্যানেমিয়া বা রক্তক্ষতি দুটি সমস্যা হতে পারে এবং এদের সমাধান জন্য চিকিত্সা প্রয়োজন হতে পারে। রক্তক্ষতি শারীরিক অবস্থার বিপদজনক সমস্যা হওয়া সম্ভব, তাই নিয়মিত রক্তদান করা হলে দরকারী রক্তপ্রোটিন এবং রক্তসংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করতে পারে।
রক্তক্ষরণ প্রতিরোধ ও পরিচালনার জন্য কার্যকর কৌশল
রক্তক্ষরণ প্রতিরোধ ও পরিচালনার জন্য কিছু কার্যকর কৌশল নিম্নলিখিত হতে পারে:
১. নিয়মিত রক্তদান করা: নিয়মিত রক্তদান করা হলে সম্ভবত রক্তক্ষরণ এবং অন্যান্য রক্তসংক্রমণের ঝুঁকি কমানো যায়। এছাড়াও, নিয়মিত রক্তদান করলে রক্তে হেমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সহায়তা করা হয় যা অ্যানেমিয়া প্রতিরোধে কার্যকর।
২. স্বাস্থ্যকর খাদ্য সেবন ও পরিমাণের পানি পান করা: স্বাস্থ্যকর খাদ্য সেবন করা এবং পরিমাণের পানি পান করা সুস্থ শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পর্যাপ্ত পানি পান করা হলে রক্তের পরিমাণ বন্ধুত্বপূর্ণ হয় এবং রক্তস্রাবের ঝুঁকি কমে যায়।
৩. নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম করা সুস্থ শরীরের জন্য সহায়তা করে এবং রক্তপ্রবাহ সঠিকভাবে ভরাপেট রাখে।
৪. পানি, পরিমাণের খাদ্য এবং বিশ্রামের পর্যাপ্ত সময় নেওয়া: শরীরের সমস্ত কাজ সঠিকভাবে করার জন্য নিয়মিত পানি পান করা, পরিমাণের খাদ্য সেবন করা এবং নিরাময়ের জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
৫. রক্তক্ষরণের কারণ সম্পর্কে জানা: রক্তক্ষরণের কারণ সম্পর্কে জানা সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসাবে বিবেচনার জন্য হতে পারে। রক্তক্ষরণের কারণ হতে পারে খুনের পরিমাণ বা আক্রমণ যা সম্ভবত একজন ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অংশে যেমন ক্যান্সার এবং অন্যান্য জন্তু তাৎক্ষণিক অথবা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্ষয় করতে পারে। রক্তস্রাবের ঝুঁকি বাড়ানোর জন্য রক্তক্ষরণের কারণগুলি জানা এবং সেগুলি প্রতিরোধ করার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত শরীরের উপচার করার জন্য চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৬. রক্তদানের সময় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা: রক্তদানের জন্য যাওয়ার আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত এবং রক্তদান করার পূর্বে ভীতি সম্মত ও সুস্থ অবস্থায় থাকা উচিত। রক্তদানের জন্য রক্তে হেমোগ্লোবিনের পরিমাণ এবং অন্যান্য পরীক্ষাগুলি নেওয়া হয় যাতে রক্তদান করার জন্য স্বাস্থ্যগত অবস্থা ঠিক থাকে।
৭. সুস্থ জীবনযাপন করা: সুস্থ জীবনযাপন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে শরীর সঠিকভাবে কাজ করতে পারে এবং রক্তপ্রবাহ সঠিকভাবে ভরাপেট রাখা যায়।
গর্ভাবস্থায় রক্তের ক্ষতি: প্রতিটি গর্ভবতী মায়ের কি জানা উচিত
গর্ভাবস্থায় রক্তের ক্ষতি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং এটি মায়ে ও শিশুর জীবনের জন্য বিপদজনক হতে পারে। এর কারণ হতে পারে বিভিন্ন কারণ যেমন হেমরেজ, হাইপারটেনশন, গর্ভস্থ ব্যথা এবং অন্যান্য সমস্যার জন্য।
প্রতিটি গর্ভবতী মায়ের জন্য গর্ভাবস্থার সময় শিশু ও মায়ের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সকল তথ্য জানা জরুরী। এছাড়াও, মায়ের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করা উচিত যাতে গর্ভাবস্থা শেষ পর্যন্ত সম্পন্ন হতে পারে এবং শিশুর জন্মদান একটি সুস্থ ও সুরক্ষিত প্রক্রিয়া হয়।
গর্ভাবস্থায় রক্তের ক্ষতি প্রতিরোধের জন্য মায়ের নিম্নলিখিত কার্যক্রম অনুসরণ করা উচিত:
১. নিয়মিত প্রেণণ করা: গর্ভবতী মায়ের জন্য নিয়মিত প্রেণণ করা উচিত। এটি মায়ের শরীরের রক্তপ্রবাহ বাড়ানোর সাথে সাথে রক্ত স্তম্ভন করে এবং রক্তের পরিমাণ বন্ধুত্বপূর্ণভাবে রাখে।
২. স্বাস্থ্যকর খাদ্য সেবন করা: গর্ভবতী মায়ের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য সেবন করা উচিত। স্বাস্থ্যকর খাদ্য সেবন করা হলে মায়ের শরীরের পুষ্টি বাড়ানো যায় এবং রক্তপরিমাণ ঠিকভাবে থাকে। মায়ের খাদ্যে প্রোটিন, ফল ও সবজি, গরুর মাংস, মাছ এবং ডেয়ারি পন্য অবশ্যই থাকতে হবে।
৩. নিয়মিত পরীক্ষা: গর্ভবতী মায়ের জন্য নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। প্রেগনেন্সি টেস্ট এবং অন্যান্য পরীক্ষাগুলি মায়ের স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে এবং রক্তের পরিমাণ নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।
৪. পর্যায়ক্রমে চিকিৎসা: গর্ভবতী মায়ের জন্য পর্যায়ক্রমে চিকিৎসা করা উচিত। মায়ের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করা উচিত এবং সমস্যা হলে তা সমাধান করা উচিত। একটি স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থা নিশ্চিত করতে মায়ের ডাক্তার সাথে নিয়মিত পরামর্শ ও চিকিৎসা করা উচিত।
সংক্ষেপে বলা যায় যে, গর্ভাবস্থায় রক্তের ক্ষতি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা মায়ে ও শিশুর জীবনের জন্য বিপদজনক হতে পারে। তাই প্রতিটি গর্ভবতী মায়ের জন্য গর্ভাবস্থার সময় শিশু ও মায়ের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সকল তথ্য জানা জরুরী এবং মায়ের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করা উচিত যাতে গর্ভাবস্থা শেষ পর্যন্ত সম্পন্ন হতে পারে এবং শিশুর জন্মদান একটি সুস্থ ও স
দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতির লুকানো কারণগুলি উন্মোচন করা
দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতি হলে সেটি বিপদজনক হতে পারে এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসাবে বিবেচিত হতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতির কারণগুলি নিম্নলিখিতগুলি হতে পারে:
১. নির্ধারিত সময়ের পর পর রক্তদান করা যায় না: নির্ধারিত সময়ের পর পর রক্তদান করা না হলে দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতি হতে পারে। রক্তদান করার সময় পর্যটন করা উচিত নয়।
২. রক্তদানের জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি না থাকলে: রক্তদানের জন্য উপযুক্ত পরিস্থিতি না থাকলে দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ যদি রক্তদানকারীর হেমোগ্লোবিন স্তর কম হয় তবে রক্তদান করা হবে না।
৩. মোটামুটি স্বাস্থ্যসম্মত না খাওয়া: মোটামুটি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার না খাওয়া দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতির একটি কারণ হতে পারে। অতিরিক্ত চর্বি ও সুখা খাবার খাওয়া দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতির জন্য বিপদজনক হতে পারে।
৪. প্রতিকূল পরিবেশে থাকা: প্রতিকূল পরিবেশে থাকা দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতির একটি কারণ হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ যদি রক্তদানকারীর শরীরে তাপমাত্রা বেশি না থাকে এবং পরিবেশটি প্রতিকূল হয় তবে রক্তদান করা হতে পারে না।
৫. স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা: কোন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যা যেমন আনেমিয়া, হৃদরোগ, শ্বাসকষ্ট, ডায়াবেটিস ইত্যাদি দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতির কারণ হতে পারে। এই সমস্যাগুলি রক্তদানের আগে পরীক্ষা করে নিতে হবে।
৬. মেডিকেশন নেওয়া: কিছু ঔষধ নেওয়ার পর রক্তদান করা উচিত নয়। কোন ঔষধ নেওয়ার পর সঠিক সময় অপেক্ষা করা উচিত।
৭. দীর্ঘস্থায়ী রক্ত দেওয়ার জন্য অপ্রয়োজনীয় কোন পদক্ষেপ নেওয়া: দীর্ঘস্থায়ী রক্ত দেওয়ার জন্য অপ্রয়োজনীয় কোন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয়। রক্তদাতাদের সাথে যথাযথ পরামর্শ দেওয়া উচিত।
এই কারণগুলি সমাধান করে দীর্ঘস্থায়ী রক্তের ক্ষতি একটি বিপদমুক্ত প্রক্রিয়া হিসাবে সম্ভব।
রক্তস্রাবের সমস্যা: পরিচিতি এবং পরীক্ষা
রক্তস্রাব হলে খুনের পরিমাণ বেশি হওয়া যেতে পারে এবং সেটি বিপদজনক হতে পারে। রক্তস্রাবের কারণ এবং সেটি কিভাবে পরীক্ষা করা যায় সেই বিষয়ে নিম্নলিখিত তথ্যগুলি দেওয়া হলো:
কারণ:
১. একটি ঘাত: যদি একটি ঘাত হয় তবে রক্তস্রাব হতে পারে।
২. ক্ষত: কোনও ক্ষত হলে রক্তস্রাব হতে পারে।
৩. সম্পূর্ণ বা আংশিক স্নায়ুপথের ক্ষতিসাধন: সম্পূর্ণ বা আংশিক স্নায়ুপথের ক্ষতিসাধন হলে রক্তস্রাব হতে পারে।
৪. রক্ত প্রসার: রক্ত প্রসার হলে রক্তস্রাব হতে পারে।
৫. রক্তের বিশেষ সমস্যা: কিছু রক্তের বিশেষ সমস্যা যেমন হেমফিলিয়া, টাইফয়েড জ্বর, স্কারলেট জ্বর ইত্যাদি রক্তস্রাবের কারণ হতে পারে।
পরীক্ষা:
১. ফিজিক্যাল পরীক্ষা: একজন ডাক্তার রক্তস্রাব সনাক্ত করতে পারেন দৃষ্টিপাত, শ্বাসকষ্ট, নাক বা মুখ হতে রক্ত প্রসার বা স্রাবের উপস্থিতি দেখে।
২. রক্ত পরীক্ষা: রক্তস্রাব সনাক্ত করার জন্য রক্ত পরীক্ষা করা হয়। একজন ডাক্তার রক্ত পরীক্ষা করে রক্তস্রাবের পরিমাণ এবং কারণ জানতে পারেন।
৩. আইএগি (Angiography): রক্তস্রাবের কারণ উপস্থিতি সনাক্ত করার জন্য হৃদয় এবং অন্যান্য কর্মক্ষত উপস্থাপনের জন্য একটি আইএগি টেস্ট করা হতে পারে। এই টেস্টে একটি বিশেষ স্যান ব্যবহার করে কর্মক্ষতে রক্তস্রাবের কারণ সনাক্ত করা হয়।
৪. কম্পিউটার টোমোগ্রাফি (CT) স্ক্যান: রক্তস্রাবের কারণ সনাক্ত করার জন্য কম্পিউটার টোমোগ্রাফি স্ক্যান করা হতে পারে। এই টেস্টে একটি বিশেষ স্যান ব্যবহার করে কর্মক্ষতে রক্তস্রাবের উপস্থিতি এবং কারণ সনাক্ত করা হয়।
৫. রক্তস্রাবের কারণ সনাক্ত করার জন্য অন্যান্য পরীক্ষা যেমন এক্স-রে টেস্ট, সন্ধিবন্দন পরীক্ষা, রক্ত পুনঃস্থাপন পরীক্ষা ইত্যাদি করা হতে পারে।
সম্পূর্ণ এবং সঠিক রুগ্ণসমূহের জন্য সম্পর্কিত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
রক্তস্রাবের সমস্যা ও গ্রুপ: কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
রক্তস্রাব একটি বিপদজনক অবস্থা যা অনেকটা মানবদেহের কোন অংশের ক্ষতিসাধন বা হতদরিদ্র রক্তচাপের ফলে হতে পারে। এই সমস্যাটি আশঙ্কাজনক হতে পারে এবং সেটি জীবনদায়ক হতে পারে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে উল্লেখ করা হলো:
১. রক্তস্রাবের কারণ অনেকগুলি হতে পারে, যেমন একটি ঘাত, ক্ষত, স্নায়ুপথের ক্ষতিসাধন, রক্ত প্রসার এবং রক্তের বিশেষ সমস্যা যেমন হেমফিলিয়া এবং টাইফয়েড জ্বর ইত্যাদি।
২. রক্তস্রাব যখন সঙ্কেত দেখা দেয়, তখন তা অনেকটা বিপদজনক হতে পারে। রক্তস্রাব সম্পর্কিত সঙ্কেত হতে পারে নিম্নলিখিত কিছুটি: দুর্বলতা, চকচকে শ্বাস, নিবি বা নাক হতে রক্ত প্রসার, শরীরের কোনও অংশ থেকে রক্ত পোকা, শরীরের উচ্চতায় মাথার ব্যথা এবং পেটের ব্যথা।
৩. রক্তস্রাবের গ্রুপ হলো এ, বি, অ, অভিধান এবং এবি। এই গ্রুপে রক্তের সামান্য পার্টিকেল রয়েছে যা গ্রুপের নাম দেয়। একজন ব্যক্তি কোন গ্রুপের রক্ত রয়েছে তা জানা জরুরি হতে পারে যেখানে রক্তদাতার রক্তগ্রুপ জানা থাকলে সম্ভব হবে যেন সে যদি কোন অস্থি বা অঙ্গ মঞ্চে অস্থান করে তখন তার রক্ত দরকার হতে পারে। রক্তপাত বা দুর্ঘটনার সময় রক্ত দেয়ার পর রক্তগ্রুপ জানা জরুরি হয় যাতে রক্তপাত করানো যায় যথারীতি এবং রক্তপাতের পর রক্ত দান করার জন্য উপযুক্ত গ্রুপের রক্ত উপলব্ধ থাকে।
৪. রক্তস্রাবের চিকিৎসা করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। চিকিত্সা এর একটি উপকরণ হলো রক্তনির্বাপণ যা প্রথম পরিমাপ করে রক্তস্রাবের মাত্রা নির্ণয় করে। চিকিত্সক রক্তনির্বাপণ করে সে পরিমাপ করে যে রক্তস্রাবের মাত্রা কত আছে এবং তার উপর ভিত্তি করে চিকিত্সা করেন। সে প্রথমে রক্তস্রাবের কারণ খুঁজে বের করে এবং তারপর উচিত চিকিত্সা প্রদান করেন।
৫. সেবা প্রদানকারীর প্রথম প্রয়োজন হলো রক্তদাতার মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের স্থিতি পরীক্ষা করা। রক্তদান করার পূর্বে রক্তদাতার স্বাস্থ্যের সম্পর্কে নির্দিষ্ট পরীক্ষা করা হয় যাতে তার রক্তদান করানো যাবে এবং রক্তদাতার স্বাস্থ্য প্রভাবিত না হয়।