এলার্জি হলো একটি আম্লজন্য প্রতিক্রিয়া, যা কোনো বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত জিনিসপদক বা উপাদানের বিরুদ্ধে মানব শরীরের প্রতিক্রিয়া। এলার্জি হলো একটি অত্যন্ত সাধারণ সমস্যা এবং এটি বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন খাদ্য এলার্জি, মানসিক এলার্জি, বা পরিবার এলার্জি।
এলার্জি ব্যক্তির শরীরের প্রতিক্রিয়ার ফলে বিভিন্ন ধরণের লক্ষণ দেখা যায়, যেমন চোখ আর নাক জ্বলজ্বল হওয়া, চোখ বা নাক পুরুষ করা, শ্বাসকষ্ট, চামড়া উঁচু হওয়া ইত্যাদি। এলার্জি সাধারণত প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে সমাপ্ত হয়, কিন্তু কোনো ক্ষেত্রে এটি জীবনব্যাপী হতে পারে এবং গভীর হতে পারে এবং মৃত্যুও ঘটাতে পারে।
এলার্জি ও এলার্জি প্রতিক্রিয়ার কারণ বিভিন্ন হতে পারে যেমন ধূমপান, পরিবেশের দুষিত ভাবনা, খাদ্য জাতীয় পদার্থ, পোলুটেড জল ও হাওয়া, পরিবারে কোন সদস্যের এলার্জি ইত্যাদি।
দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জির প্রভাব: কার্যকরভাবে অ্যালার্জি পরিচালনা করা
দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জির প্রভাব অনেকটা বেশি হলেও এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে।
এলার্জি ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন নাক ও চোখ জ্বলজ্বল হওয়া, শ্বাস কষ্ট হওয়া, চামড়ার উঁচু হওয়া, কাশি এবং জ্বর ইত্যাদি। একজন ব্যক্তির এলার্জি বিষয়ক জ্ঞান থাকলে সে তার জীবনে বিভিন্ন পরিবর্তন করে তুলতে পারে।
এলার্জি ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে প্রভাবশালী হলে সে কিছু করতে পারে যেমন নিম্নলিখিত কাজগুলো:
১। অ্যালার্জি কারণ জানা: যখন ব্যক্তি আবহাওয়া পরিবর্তন করে বা খাদ্য এলার্জি থেকে প্রভাবিত হয় তখন তার অ্যালার্জি কারণ জানা প্রধান হয়।
২। ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা: যখন ব্যক্তি অ্যালার্জি বা কোন অসুখে ভুগছেন তখন ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। ডাক্তার তার চিকিৎসার মাধ্যমে ব্যক্তির স্বাস্থ্য পরিচালনা করতে পারেন।
৩। প্রতিরক্ষা করা: ব্যক্তি তার অ্যালার্জি কারণ জানলে সে তার সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলো থেকে দূরে থাকতে পারে, যেমন নিরাপদ খাদ্য নিতে পারে এবং অ্যালার্জি বা কোন অসুখের জন্য প্রতিরক্ষা করা যেতে পারে। এছাড়াও ব্যক্তি তার স্বাস্থ্য দেখতে থাকতে পারে এবং নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে চেষ্টা করতে পারে।
৪। ট্রেটমেন্ট নেওয়া: ব্যক্তি যখন অ্যালার্জি বা কোন অসুখে ভুগছেন তখন তার চিকিৎসার জন্য ট্রেটমেন্ট নেওয়া উচিত। এটি সাধারণত একজন ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলে এবং প্রয়োজন হলে একটি চিকিৎসা কেন্দ্রে যেতে হতে পারে।
সর্বশেষে, এলার্জি ব্যক্তির স্বাস্থ্য পরিচালনা করার জন্য বেশ কিছু পরামর্শ আছে যেমন নিরাপদ খাদ্য নিতে এবং অ্যালার্জি বা কোন অসুখের জন্য প্রতিরক্ষা করা যেতে পারে। এছাড়াও ব্যক্তি তার স্বাস্থ্য দেখতে থাকতে পারে এবং নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে চেষ্টা করতে পারে।
অ্যালার্জি প্রতিরোধের কৌশল: কীভাবে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া কমানো যায়
অ্যালার্জি হলো একটি সাধারণ সমস্যা যা ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। অ্যালার্জির প্রতিকারক হল প্রতিরোধক্ষমতা, যা ব্যক্তির সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য সম্পন্ন করতে সাহায্য করতে পারে। একজন ব্যক্তির অ্যালার্জি প্রতিরোধ করা সম্ভব হল নিম্নলিখিত কৌশলগুলো ব্যবহার করে:
১। অ্যালার্জি কারণ জানা: যখন ব্যক্তি তার অ্যালার্জি কারণ জানেন তখন তার পরিচিতি সাধারণত একটু আগে সীমাবদ্ধ হয়। সে তার অ্যালার্জি কারণ থেকে দূরে থাকতে পারে এবং প্রতিরক্ষা করার পরামর্শ বিশেষত এলার্জি উত্তেজনাদায়ক পার্টিকেল বা কোন খাদ্যের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে কাজ করে।
২। নিরাপদ খাদ্য নিতে: ব্যক্তি তার অ্যালার্জি কারণ জানলে সে নিরাপদ খাদ্য নিতে পারে এবং প্রতিরক্ষা করা যেতে পারে। একজন ব্যক্তি যখন নিরাপদ খাদ্য নিয়ে কাজ করবেন তখন সে তার অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
৩। নিরাপদ পরিবেশে থাকা: ব্যক্তি তার স্বাস্থ্য দেখতে থাকতে পারে এবং নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে চেষ্টা করতে পারে। একজন ব্যক্তি যখন নিরাপদ পরিবেশে থাকবেন তখন সে তার অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে। এতে ব্যক্তি এলার্জি উত্তেজনাদায়ক পার্টিকেল বা কোন অন্য উত্তেজক পরিবেশ থেকে দূরে থাকতে পারে।
৪। অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়ার জন্য ঔষধ ব্যবহার করাঃ কিছু অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হল এতদিন কম বা আশার না থাকা সম্ভব না। তবে ব্যক্তি এলার্জির প্রতিক্রিয়ার জন্য ডাক্তারের সাথে কথা বলতে পারেন এবং ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া জনিত সমস্যার জন্য বিশেষ ঔষধ উপলব্ধ থাকতে পারে যা ব্যক্তির সমস্যা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
৫। এলার্জি পরীক্ষা: ব্যক্তি যখন নিরাপদ অবস্থায় থাকবেন, তখন সে এলার্জি পরীক্ষা করতে পারেন। এটি ব্যক্তির অ্যালার্জির কারণ আবিষ্কারে সাহায্য করতে পারে এবং তার পরবর্তী প্রতিরোধক্ষমতা বা চিকিৎসা পরিকল্পনার জন্য সামগ্রী পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিত।
এই সব কৌশল সম্পন্ন করলে ব্যক্তি তার অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া কমাতে সাফল্য লাভ করতে পারেন।
বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি অন্বেষণ করা: সাধারণ ট্রিগার এবং অ্যালার্জেন
অ্যালার্জি হলো একটি ব্যক্তির প্রতিক্রিয়া যা বোধগম্য কোন উপাদানের সাথে যুক্ত হলে উত্তেজিত হয়। এই উপাদানগুলি অ্যালার্জেন নামে পরিচিত। কিছু সাধারণ অ্যালার্জেন নিম্নলিখিত হল:
১। পুষ্টি জনিত অ্যালার্জির জন্য সাধারণ অ্যালার্জেন হল মাছ, কচু, ডিম, মসুর ডাল, সোয়াবিন এবং গম।
২। পরিবেশ জনিত অ্যালার্জির জন্য সাধারণ অ্যালার্জেন হল পরীক্ষা চোখ, ঘাস এবং বিভিন্ন ধরনের পুষ্পবৃক্ষ।
৩। প্রাণী জনিত অ্যালার্জির জন্য সাধারণ অ্যালার্জেন হল বিভিন্ন প্রাণী যেমন গরু, ছাগল, বিড়াল, কুকুর এবং ক্যাট।
সাধারণত, এই সমস্ত পদার্থগুলি স্বাভাবিকভাবে মানব শরীরের সাথে সম্পর্কিত হলেই অ্যালার্জি উত্পন্ন হয়। তবে প্রতিটি ব্যক্তির জন্য অ্যালার্জির কারণ এবং অ্যালার্জেন ভিন্ন হতে পারে।
এছাড়াও, কিছু সাধারণ অ্যালার্জি ট্রিগার নিম্নলিখিত:
১। খাদ্য পণ্য যেমন মাছ, ডিম, গম, প্রস্তুত খাবার এবং স্পাইস।
২। কোন খাবার বা পানীয় যেমন যবার এবং শরবত।
৩। পরিবেশ যেমন পরীক্ষা চোখ, ঘাস এবং বিভিন্ন ধরনের পুষ্পবৃক্ষ।
৪। প্রাণী পণ্য যেমন গরুর দুধ, মাংস এবং মাছের মাংস।
৫। জীবাণু বা ফুসফুসের সমস্যা।
এই সমস্ত ট্রিগার ব্যক্তির অ্যালার্জি উত্পন্ন করতে পারে। কিছু মানব এবং প্রাণী শরীরের কাছে একটি বিশেষ প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করতে পারে যা সাধারণ স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এই প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে হলো সাধারণত স্বাস্থ্যসম্মত নয় হাইপারসেনসিটিভিটি, অ্যানাফিলাক্সিস এবং অবসাদ জনিত অবস্থা।
অ্যালার্জি রোগের জন্য বিভিন্ন ধরণের অনুসন্ধান করা হয়, যা ধর্মীয়, জনসামাজিক এবং পরিবেশ জনিত পরামর্শ প্রদান করে। প্রতিটি অ্যালার্জি উত্পন্ন করতে পারে এমন বিভিন্ন পদার্থ বা পরিস্থিতি থাকতে পারে, এবং এগুলি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি পর্যন্ত ভিন্ন হতে পারে। অ্যালার্জি রোগের উপসর্গ সঠিকভাবে চিকিত্সা করতে প্রয়োজন হয়, যা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এবং বিভিন্ন অ্যালার্জি টেস্টের মাধ্যমে করা হয়।
খাদ্য এলার্জি: খাদ্য সংবেদনশীলতা সনাক্তকরণ এবং মোকাবেলা করা
খাদ্য এলার্জি হলো খাবার পদার্থের সাথে সংযোগ করলে শরীরের প্রতিক্রিয়া। খাদ্য এলার্জির সাধারণ লক্ষণ হলো চোখ, গাল, জিহ্বা এবং ত্বকে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া। যেমন একজন মানুষের শরীর লক্ষণ দেখে শক করা যায় যে তার কোন খাবারে এলার্জি আছে।
খাদ্য এলার্জির জন্য সংবেদনশীলতা সনাক্তকরণ একটি পরীক্ষা হয় যা আমাদের জানতে সাহায্য করে যে কোন খাবারে এলার্জি আছে কিনা। সাধারণত, এই পরীক্ষার মাধ্যমে সাধারণ খাবার এলার্জি পরীক্ষা করা হয় যাতে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে থাকা যায়।
খাদ্য এলার্জি মোকাবেলা করার জন্য কিছু পরামর্শ হলো:
১। খাদ্য পণ্যের লেবেল পড়ুন এবং খাদ্য পণ্যের উৎস জানুন। কিন্তু সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য না হলেও সাধারণত খাদ্য পণ্যের লেবেলে খাদ্য এলার্জি উল্লেখ থাকে।
২। খাবার পদার্থ পরীক্ষা করতে প্রস্তুত হন। যদি আপনি খুব সনাক্তকরণ করতে চান তবে একটি সাধারণ পরীক্ষা করা যেতে পারে যা আপনার খাবার পদার্থের সাথে সংযোগ করলে আপনার শরীরে কি ঘটে।
৩। খাবার পদার্থের সম্ভাব্য সংযোগেআগে থেকে সতর্ক থাকুন। যদি আপনি খুব সনাক্তকরণ করতে চান তবে আপনাকে খাবার পদার্থের সম্ভাব্য সংযোগের সাথে সনাক্তকরণ করতে হবে। এটি আপনার মধ্যে বিভিন্ন প্রকারের ব্যথা এবং সমস্যার কারণ হতে পারে।
৪। একটি খাদ্য পদার্থে এলার্জি সনাক্ত করলে সেটি থেকে দূরে থাকুন। আপনি যদি খুব সংবেদনশীল হন তবে আপনাকে একটি এলার্জি পরীক্ষা করতে হবে যাতে আপনি জানতে পারেন আপনার কোন খাদ্য পদার্থ এলার্জি করছে।
৫। যদি আপনি খাদ্য এলার্জি হয়ে থাকেন তবে আপনাকে সব সময় সাবধান থাকতে হবে। আপনি খাবার সহজে উপভোগ করতে না পারলে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন এবং সমাধান খুঁজতে থাকুন।
খাদ্য এলার্জি একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা আপনার স্বাস্থ্য এবং সমস্যাগুলির কারণ হতে পারে। তাই আপনাকে সমস্যাটি সমাধান করার জন্য সম্ভবত সবচেয়ে ভালো পরামর্শ হলো একজন স্বাস্থ্যবিদ বা খাদ্য পেশাদার সাথে কথা বলার জন্য।
অ্যালার্জিজনিত ত্বকের অবস্থা: একজিমা, আমবাত এবং ডার্মাটাইটিস ব্যাখ্যা করা হয়েছে
একজিমা, আমবাত এবং ডার্মাটাইটিস সমস্যাগুলি ত্বকের অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়ার একটি ধরণ। এদের কারণ হতে পারে আক্রমণকারী পদার্থ, পরিবারে আলাদা হওয়া, পরিবেশের কারণে বা সাধারণত ত্বকের সমস্যার জন্য।
একজিমা হলো একটি ক্রমশ ত্বকের সমস্যা যা ত্বকের সামান্য প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে শুরু হয় এবং ত্বক খুব পরিবর্তনশীল হয়। একজিমার লক্ষণ হতে পারে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, রোদবাক্ত এবং ত্বকের স্থানগুলি শুষ্ক হয়ে যাওয়া। একজিমার কারণ হতে পারে শুষ্কতা, সাবধানতা বা এলার্জি উত্তেজনাত্মক প্রতিক্রিয়া।
আমবাত হলো একটি ত্বকের সমস্যা যা ত্বকের সামান্য প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে শুরু হয়। এর লক্ষণ হতে পারে ত্বকের পুনরাবৃত্তি, সামান্য প্রদাহ এবং যত্নশীলতা। আমবাতের কারণ হতে পারে এলার্জি পরিমাপ, পরিবেশের কারণে বা সাধারণত ত্বকের সমস্যার জন্য।
ডার্মাটাইটিস একটি ত্বকের সমস্যা যা ত্বকের সামান্য প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে শুরু হয়। এর লক্ষণ হতে পারে ত্বকের সামান্য প্রদাহ, যথাসম্ভব প্রকৃতির জ্বলজ্বল এবং ত্বকের স্থানগুলি শুষ্ক হয়ে যাওয়া। ডার্মাটাইটিসের কারণ হতে পারে এলার্জি পরিমাপ, পরিবেশের কারণে বা সাধারণত ত্বকের সমস্যার জন্য।
সমস্যাটি যদি ত্বকে খুবই জ্বলজ্বল হয় এবং প্রতিক্রিয়া খুব গভীর হয়, তবে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে আমস্তে সাধারণত এই সমস্যাগুলি সামান্য হয় এবং স্বাভাবিকভাবে চিকিৎসা করা যায়। এলার্জি পরিমাপ এড়িয়ে চলতে হবে এবং সম্ভবত আমবাত বা ডার্মাটাইটিসের কারণ অবশ্যই সমাধান করতে হবে। এছাড়াও, স্বাভাবিক ত্বকের যত্ন সঠিকভাবে অবলম্বন করা উচিত।
অ্যালার্জি প্রতিরোধের টিপস উপসাগরে অ্যালার্জেন রাখতে
অ্যালার্জি প্রতিরোধ করা অনেকটা অ্যালার্জি থেকে দূরে থাকা জন্য সমস্তকিছু থেকে একটি সম্পূর্ণ পূর্ববর্তী পরিক্রমা নেওয়া উচিত। অ্যালার্জি প্রতিরোধক হিসাবে অ্যালার্জেন রাখা একটি উপায় যা আপনাকে এক্ষুনি জরুরি কাজ করবে। একটি উপসাগরে অ্যালার্জেন রাখতে সম্ভবত উপযুক্ত নয়, কারণ সমস্তকিছু সম্ভবত পরিবেশে উপস্থিত থাকবে এবং আপনি একটি শুধুমাত্র স্থানে থাকতে পারবেন না। তবে কিছু টিপস নিম্নলিখিত:
- অ্যালার্জেন সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করুন: আপনি যদি জানেন যে আপনি কোন অ্যালার্জেনের বিরুদ্ধে সম্ভবত একটি প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করতে পারেন, তবে আপনি আপনার সম্পর্কে সমস্তকিছু জানতে পারবেন এবং তা থেকে দূরে থাকতে সমর্থ হবেন।
- অ্যালার্জেন সম্পর্কে আপনার স্বাস্থ্য দাখিল করুন: কোন অ্যালার্জেন সম্পর্কে আপনি যদি আগ্রহী হন, তবে আপনার চিকিত্সকের সাথে আপনার স্বাস্থ্য দেখার জন্য পরামর্শ নেওয়া উচিত।
- অ্যালার্জেন সংক্রান্ত জ্ঞান অবলম্বন করুন: একটি অ্যালার্জেন থেকে বিরুদ্ধে সম্ভবত প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করার কারণ সম্পর্কে জানা উপকারী হতে পারে। আপনি আপনার সম্পর্কে সমস্তকিছু জানতে পারলে আপনি সম্ভবত অ্যালার্জেন বিষয়ে আপনার পরিবেশের মধ্যে থাকার সময় সতর্ক থাকতে পারবেন।
- স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন: স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা অ্যালার্জি প্রতিরোধে সমর্থতা বাড়ানোর একটি সম্ভাবনাময় উপায়। আপনি সম্ভবত অ্যালার্জেন সংক্রান্ত খাদ্য আমদানি করতে থাকবেন না এবং স্বাস্থ্যকর ও সম্পূর্ণ খাবার গ্রহণ করতে প্রচুর সময় বিনিয়োগ করতে হবে।
- পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন: পরিষ্কার পরিবেশ রাখা অ্যালার্জি প্রতিরোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পরিষ্কার স্থানে থাকলে সম্ভবত অ্যালার্জেনের পরিমাণ প্রতিরোধের জন্য কম হবে।
- চিকিত্সকের পরামর্শ মেনে চলুন: আপনার চিকিত্সকের পরামর্শ মেনে চলুন এবং যদি আপনি কোন অ্যালার্জি প্রতিরোধক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চান তবে আপনার চিকিত্সকের সাথে আলোচনা করুন।
দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জির প্রভাব: ভালভাবে বেঁচে থাকার কৌশল
দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জি সমস্যা খুবই সাধারণ। কিছু মানুষ এটি সমাধান করতে পারেন যখন অন্য কিছু মানুষ তাদের জীবনের কিছু দিন অসুস্থ থাকেন। অ্যালার্জি প্রভাব থেকে ভালভাবে বেঁচে থাকার কৌশল হল:
চিকিৎসা পেতে সমস্যার সময় পরিবর্তন করুন: অ্যালার্জি সমস্যা থাকলে আপনাকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে সম্পর্ক রাখতে হবে। সময়ের পরিবর্তন করে চিকিৎসা পেতে পারেন।
- স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করুন: আপনি যদি কোন খাবারে অ্যালার্জি সমস্যা হয় তবে উপকারী হতে পারে স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা। আপনি সম্ভবত অ্যালার্জির সামনে সামঞ্জস্যপূর্ণ খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
- স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন: স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা অ্যালার্জি সমস্যার জন্য উপকারী হতে পারে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত শুত্বি নিতে হবে এবং পর্যাপ্ত শক্তি পাওয়ার জন্য প্রতিদিন ব্যায়াম করতে হবে।
- পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন: পরিষ্কার পরিবেশ রাখা অ্যালার্জি রোধে গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পরিষ্কার স্থানে থাকলে সম্ভবত অ্যালার্জেনের পরিমাণ প্রতিরোধের জন্য কম হবে।
- অ্যালার্জি পরীক্ষা করতে যান: যদি আপনার সন্দেহ থাকে যে আপনি কোন জিনিসের বিরুদ্ধে অ্যালার্জি হতে পারেন, তবে পরীক্ষা করতে যান। এটি আপনাকে সহজে জানতে সাহায্য করবে যে আপনি যে জিনিসের বিরুদ্ধে অ্যালার্জি হচ্ছেন।
- দৈনন্দিন জীবনে সতর্ক থাকুন: অ্যালার্জি পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যখন কোন জিনিস খেতে যান তখন সাবধানতার সাথে খেতে হবে।
- চিকিৎসা পরামর্শ অনুসরণ করুন: অ্যালার্জি চিকিৎসা পরামর্শ অনুসরণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে এবং নিয়মিতভাবে চিকিৎসা নিতে হবে।
এইগুলি হল কিছু কৌশল যা আপনাকে দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জির প্রভাব থেকে বাঁচতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও আপনি চিকিৎসা পরামর্শ অনুসরণ করতে পারেন এবং প্রতিদিন নিয়মিত স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে পারেন।