হৃদরোগ হলো হৃদয়ের সমস্যার একটি সমষ্টি, যা হৃদয়ের কাজ, স্বাস্থ্য এবং সংশ্লিষ্ট অংশগুলির সমস্যার কারণে উত্পন্ন হয়। হৃদরোগের বিভিন্ন ধরণ রয়েছে, যেমন কর্ডিয়াক অ্যারেস্ট, কর্ডিয়াক ফেইলার, একক বা বহুপদী কল্পবৃত্তি, অ্যাংলিনা পেচ, হাঁচি বা সম্পৃক্ত শ্বাসকষ্ট, হৃদপিণ্ডের সমস্যা, ইকগু ইত্যাদি। হৃদরোগ মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ হিসাবে পরিগণিত হয়। হৃদরোগ প্রতিরোধ ও চিকিত্সার জন্য প্রতিবেদনকারী সমূহ সম্পর্কে স্বাস্থ্য দেখার দায়িত্ব পরিপালন করা প্রয়োজন।
হৃদরোগ ও তার লক্ষণগুলি
টি ব্যাধি হল হৃদস্থানে প্রবেশ করে হৃদয়ের চারপাশে রক্তপাত করে এবং এর ফলে হৃদয়ের কাজ বিকল হয়। টি ব্যাধির সাধারণ লক্ষণগুলি নিম্নলিখিতঃ
- স্থানিক ব্যথা এবং তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
- হাঁচি দেওয়া, শ্বাস নেওয়া ও স্বাল্প শ্রম করলেও শ্বাস কষ্ট হতে পারে।
- হাঁচি দেওয়ার সময় ছাড়া পেটে ব্যথা অনুভব করা হতে পারে।
- হৃদয়ের কাজ বিকল হওয়া সাধারণ হলে উচ্চ রক্তচাপ, হৃদপ্রসারণ এবং অর্ধসমতলে অবস্থান নিতে পারে।
- মাংশপেশি দুর্বল হওয়া এবং অস্থিরতা অনুভব করা হতে পারে।
- হৃদয় বৃদ্ধি হওয়া সাধারণ হলে সন্ধ্যা ও রাতে গভীরভাবে ঘুম না আসা।
হৃদরোগ ব্যাধি হল একটি জীবনঘাতী সমস্যা এবং এর সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ এবং হৃদপ্রসারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হিসাবে গন্য করা যায়। তবে, এই লক্ষণগুলি অন্য সমস্যার সাথে একই হওয়া সম্ভব এবং সেই কারণে নির্দিষ্ট পরীক্ষাগুলি প্রয়োজন হতে পারে। যদি কেউ এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন তবে তাকে একবিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত হবে।
চিকিৎসক একটি নির্দিষ্ট পরীক্ষা করে টি ব্যাধি নিশ্চিত করতে পারেন এবং উপযুক্ত চিকিৎসা পরামর্শ করতে পারেন। রক্তপরীক্ষা, হৃদয়ের ইকগ্রতা পরীক্ষা, রোগীর স্বাস্থ্যগত ইতিহাস, একগুচ্ছ টেস্ট এবং অন্যান্য পরীক্ষাগুলি সাধারণত চিকিৎসকের দ্বারা পরামর্শ করা হয়।
হৃদরোগ ব্যাধি চিকিৎসার জন্য প্রযোজ্য পদক্ষেপগুলি নিম্নলিখিতঃ
- পরিমিত নাইট্রিক অক্সাইড এর জন্য নির্দিষ্ট ওষুধ ব্যবহার করা।
- প্রতিদিন ব্যাড়ানো ফল ও সবজি খাওয়া।
- নিয়মিত ব্যায়াম করা।
- প্রযোজন হলে ক্ষতিগ্রস্ত হৃদয় শেষ করার জন্য হৃদপেশীর সংকোচন সংশোধন করার জন্য কাজ করা হতে পারে।
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ ব্যবহার করা এবং নিয়মিত চেকআপগুলি করা।
হৃদরোগ ব্যাধি চিকিৎসার অভিজ্ঞতা এবং পরিচিতিতে বেশ কিছু উন্নয়ন হয়েছে এবং এখন এর চিকিৎসার জন্য প্রযোজ্য একটি পদ্ধতি বিশ্বব্যাপী হয়ে উঠেছে।
হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য ৫ টি ভালো আদর্শ
হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত ৫টি ভালো আদর্শ আছেঃ
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত ব্যায়াম করা। এটি হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। নির্দিষ্ট সময়ে কোনো একটি ব্যায়াম প্রতিদিন নিয়মিত করা যেতে পারে, যেমন হাঁটা বা সাধারণ গিমনাস্টিক করা।
পুরোপুরি নিরাপদ খাবার খেতে হবে। এটি হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ। প্রতিদিন সবজি, ফল, মাংস, ডেয়রি ও অন্যান্য সম্পূর্ণভাবে পুরোপুরি নিরাপদ খাবার খেতে হবে।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত মেধামূলক ব্যায়াম করা। মেধামূলক ব্যায়াম হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। নির্দিষ্ট সময়ে কোনো একটি ব্যায়াম প্রতিদিন নিয়মিত করা যেতে পারে, যেমন জগল করা বা সাধারণ গিমনাস্টিক করা।
নির্দিষ্ট পরিমান পানি প্রতিদিন পান করা। এটি হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ। প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি খেতে হবে।
নিয়মিত চেকআপ টেস্ট করতে হবে। হৃদয়ের স্বাস্থ্য নিশ্চিত করার জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত চেকআপ টেস্ট করতে হবে, যেমন ব্লাড প্রেশার টেস্ট, কোলেস্টেরল টেস্ট এবং অন্যান্য পরীক্ষা। এটি যে সমস্যার আগেই ধরা যায় তা সমাধানে সহায়তা করে এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখার জন্য আবশ্যক।
হৃদরোগের জন্য ১০টি পৌষ্টিক খাবার এবং সময় পরিবর্তন
হৃদরোগের জন্য পৌষ্টিক খাবারের তালিকা এবং সময় পরিবর্তন হলোঃ
মাছ: মাছ একটি উত্তম খাবার হিসাবে বিবেচিত হয়। মাছের তেলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ২ বার মাছ খেতে হবে।
সবজি: সবজি স্বাস্থ্যকর ও পৌষ্টিক খাবার। সবজি খাবারে ফাইবার ও ভিটামিন থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ কাপ সবজি খেতে হবে।
ফল: ফল সবসময় স্বাস্থ্যকর এবং পৌষ্টিক। ফলে ভিটামিন এ, সি ও ফাইবার থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ২ ফল খেতে হবে।
ডেইরি প্রোডাক্ট: ডেইরি প্রোডাক্ট সবসময় স্বাস্থ্যকর এবং পৌষ্টিক। ডেইরি প্রোডাক্টে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ কাপ ডেইরি খেতে হবে।
হাঁটলগুলি: হাঁটলগুলি একটি উত্তম খাবার হিসাবে বিবেচিত হয়। হাঁটলগুলিতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি ও ফাইবার থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৫ টি হাঁটলখেতে হবে।
খেজুর: খেজুর প্রতিদিনের খাবারে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। খেজুরে ফাইবার, প্রোটিন ও পৌষ্টিক পদার্থ থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
কালোজিরা: কালোজিরা হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। কালোজিরা থেকে প্রাপ্ত প্রোটিন ও ভিটামিন হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
ওটস: ওটস প্রোটিন ও ফাইবারের উৎস হিসাবে জানা হয়। ওটসে ওমেগা-৩ ফ্যাটি থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
লেন্টিলস: লেন্টিলস প্রোটিন ও ফাইবারের উৎস হিসাবে জানা হয়। লেন্টিলসে ফুলের গুঁড়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
কয়ারা: কয়ারা প্রোটিন ও ফাইবারের উৎস হিসাবে জানা হয়। কয়ারাতে ফুলের গুঁড়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি থাকে যা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
পৌষ্টিক খাবার খেতে সময় পরিবর্তনের উল্লেখযোগ্য নয়। খাবার সংগ্রহের জন্য সময় নির্ধারণ করা যেতে পারে যাতে এটি স্বচ্ছ এবং পৌষ্টিক হয়। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে খাবার সংগ্রহ করা যেতে পারে যাতে এটি স্বচ্ছ এবং পৌষ্টিক হয়। তারা যারা নির্দিষ্ট সময়ে খাবার সংগ্রহ করে এটি স্বচ্ছ এবং পৌষ্টিক হয় তাদের হৃদয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। তবে হৃদরোগের ক্ষেত্রে পরামর্শ দেওয়া হয় যে খাবার সংগ্রহের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য ৫টি প্রাকৃতিক উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য প্রাকৃতিক উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে:
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: উচ্চ হৃদয় রোগের ঝুঁকি কমানোর জন্য আপনার খাবারের মধ্যে সবজি, ফলমূল, গোল্ডেন মুগ এবং প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্য অবশ্যই থাকতে হবে। ইংরেজি মধ্যে এটি হলো "heart-healthy diet".
ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম করা হৃদয়কে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। হাফ অ্যান হাফ নির্ধারিত ব্যায়াম সম্পন্ন করা উচিত। ফিটনেস সেন্টারে যেতে ভালো হতে পারে না তাহলে আপনি বাড়িতেই ব্যায়াম করতে পারেন।
নিয়মিত ঘুম ঘাম: নিয়মিত ঘুম না পাওয়া হৃদয় রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। প্রতিদিন সমান সময়ে ঘুমানো উচিত এবং নিয়মিত ঘুম না পাওয়া কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম নিশ্চিত করা উচিত।
অতিরিক্ত ওজন কমানো: অতিরিক্ত ওজন হৃদয় রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য আপনার খাবার সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
ধূমপান ও মাদক ব্যবহার থেকে দূরে থাকা: ধূমপান এবং মাদক ব্যবহার হৃদয় রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এই ধরনের ক্ষতিকর আদ্যতা প্রতিরোধে সেগুলো থেকে দূরে থাকা উচিত।
এই প্রাকৃতিক উপায়গুলি হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। তবে, যদি আপনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন বা হৃদরোগ সম্পর্কে কোনও সন্দেহ থাকে, তবে আপনাকে একটি চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ নিতে হবে।
হৃদরোগের জন্য ৫টি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের সূত্র
হৃদরোগ প্রতিরোধ এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য নিম্নলিখিত সূত্রগুলি অনুসরণ করা উচিত:
নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম হৃদয়কে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। সাধারণত প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট পর্যন্ত কোন উপায়ে ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়ামের জন্য সময় এবং ধরন নির্বাচন করতে হলে আপনার চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
স্বাস্থ্যকর খাবার: আপনার খাদ্যে অধিক ফল এবং সবজি, গোল্ডেন মুগ, প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্য এবং মিল্ক এবং দই সম্মিলিত থাকতে হবে। স্বাস্থ্যকর খাবার হলো হার্ট-হেলথি ডায়েট।
নিয়মিত পরিমাণে ঘুম নেওয়া: নিয়মিত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিত করতে হলে সমান সময়ে ঘুমানো উচিত এবং নিয়মিত ঘুম না পাওয়া কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম নিশ্চিত করা উচিত।
ধূমপান ও মাদক ব্যবহার থেকে দূরে থাকা: ধূমপান এবং মাদক ব্যবহার হৃদয় রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এই ধরনের ক্ষতিকর আদ্যতা প্রতিরোধে সেগুলো থেকে দূরে থাকা উচিত।
নিয়মিত চেকআপ: আপনি নিযমিত রোগ পরীক্ষার জন্য নিয়মিতভাবে চেকআপ করা উচিত। চেকআপে আপনার চিকিত্সক আপনার হৃদয়ের স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে পারেন এবং যদি আপনার হৃদয়ে কোন সমস্যা থাকে তবে সেটি সমাধান করতে পারেন।
সারাদিন এই সূত্রগুলি অনুসরণ করে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা উচিত। এছাড়াও হৃদয়ের সমস্যা থাকলে আপনার চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য ১০ টি ব্যাপারি পরামর্শ
হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত ১০টি ব্যাপারি পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত:
নিয়মিত ব্যায়াম করুন। নিয়মিত ব্যায়াম হৃদয়ের স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত। সবজি এবং ফল, প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্য এবং মিল্ক এবং দই সম্মিলিত খাবার খেতে হবে। স্বাস্থ্যকর খাবার হলো হার্ট-হেলথি ডায়েট।
ধূমপান ও মাদক ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। ধূমপান এবং মাদক ব্যবহার হৃদয়ের স্বাস্থ্য ক্ষতিকর হতে পারে।
নিয়মিত পরিমাণে ঘুম নিন। সমান সময়ে ঘুমানো উচিত এবং নিয়মিত ঘুম না পাওয়া কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম নিশ্চিত করা উচিত।
নিয়মিত ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন। ওজন নিয়ন্ত্রণ করা হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট করুন। স্ট্রেস হৃদয়ের স্বাস্থ্য ক্ষতিকর হতে পারে। মেডিটেশন, ইয়োগা এবং পার্সনাল কাউন্সেলিং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টে সহায়তা করে।
নিয়মিত চেকআপ করুন। নিয়মিত চেক আপ হৃদয়ের স্বাস্থ্য অবস্থার উন্নয়নে সহায়তা করে। হৃদয়ের রোগ প্রতিরোধের জন্য প্রতি সালে নিয়মিত চেক আপ করা উচিত।
মিনিমাম ৭-৮ গ্লাস পানি প্রতিদিন পান করুন। নিরাপদ পানি সেবন হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
নিয়মিত স্ক্রীন টাইম ঘটান। নিয়মিত স্ক্রীন টাইম হৃদয়ের স্বাস্থ্য ক্ষতিকর হতে পারে। স্ক্রীন টাইম ঘটানো উচিত এবং সময় বিতর্কের জন্য আমন্ত্রিত হলে এটি সীমিত রাখা উচিত।
নিয়মিত নিরাপদ গাড়ি চালান। নিরাপদ গাড়ি চালান হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সময় থাকলে সবসময় সিংহাসনে বসে গাড়ি চালান, সিংহাসনটি সঠিক পদক্ষেপে রাখুন এবং দ্রুত গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকুন।
উপরের সমস্ত পরামর্শের মাধ্যমে আপনি আপনার হৃদয়ের স্বাস্থ্য উন্নয়নে কাজ করতে পারেন। তবে আপনি যদি কোনও হৃদরোগে ভুগছেন তবে আপনাকে একটি ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হবে।
হৃদরোগের জন্য খেতে যা যা করা উচিত
হৃদরোগের জন্য খাবারের পালন সম্পর্কে নিম্নলিখিত কিছু উপযুক্ত পরামর্শ রয়েছে:
সবজি এবং ফল: সবজি এবং ফল হার্ট-হেলথি খাদ্যের উৎস হিসাবে পরামর্শ দেওয়া হয়। এগুলি ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার সম্পন্ন হয় এবং হৃদয় এবং শরীরের অন্যান্য অংশগুলির জন্য সম্মতিপূর্ণ উপদান সরবরাহ করে।
প্রোটিন সম্পন্ন খাবার: প্রোটিন সম্পন্ন খাবার হেলথি হৃদয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সম্পূর্ণ গরুর মাংস ছাড়াও মাছ, এগ এবং দুধ প্রোটিনের ভাল উৎস।
মুখোশ দাঁত সম্পন্ন খাবার: মুখোশ দাঁত সম্পন্ন খাবার হৃদয়ের স্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ। বাদাম, আখরোট, কাজু, পিস্তা এবং বিভিন্ন ধরনের বীজ একটি ভাল উৎস।
মিল্ক এবং দই: মিল্ক এবং দই ক্যালসিয়াম সম্পন্ন হয় এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
গুলতি খাবার: গুলতি খাবার ফাইবার সম্পন্ন হয় এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ। ধান, গম, সোয়াবিন, মাখনি এবং আটা একটি ভাল উৎস।
লবণ ও চিনি সংক্রমণ এবং হৃদরোগ বাধাগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত। উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লবণ ও চিনি একটি জন্য উপহার হতে পারে। পরবর্তীতে তাদের কর্তব্য হল প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করা, পর্যবেক্ষণ করা এবং ডাক্তারের সাথে নিয়মিত পরামর্শ নেওয়া।