হার্ট কি ? হার্টের স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু তথ্য

হার্ট হলো মানব শরীরের একটি মাংসপেশী অঙ্গ যা রক্ত পাম্প করে এবং শরীরের সব অংশে রক্তচলচ্ছন করে। হার্ট মাংসপেশী এবং উঁচু পেটকে ধাক্কা দেয় যা রক্ত পাম্প করে এবং শরীরের সব অংশে রক্তচলচ্ছন করে। হার্টের মধ্যে চারটি কক্ষ রয়েছে, যা একত্রে সংক্রমণ করে রক্তকে শরীরের বিভিন্ন অংশে পাঠায়। হার্ট আমাদের জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং স্বাস্থ্যের দৃষ্টিতে এর সুস্থ রাখার জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি কাজ করা উচিত।

হার্ট কি   হার্টের স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু তথ্য

সেরা উপায় হার্ট সংরক্ষণের জন্য

হার্ট স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য নিম্নলিখিত কিছু উপায় পালন করা উচিত:

  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: হার্ট স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য খাবার খেতে হবে যা স্বাস্থ্যকর এবং সম্পূর্ণ প্রকৃতিসঙ্গে। প্রতিদিন খাওয়া খাবারের মধ্যে ফল, শাকসবজি, প্রোটিন ও কাঁচা তেল থাকা উচিত।
  • ব্যায়াম করা: প্রতিদিন ব্যায়াম করা হার্ট স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। নির্দিষ্ট সময়ে নির্ধারিত ব্যায়াম করা উচিত এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।
  • নিয়মিত নিয়মিত চেকআপ: হার্ট স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য নিয়মিত চেকআপ করা উচিত। নির্দিষ্ট সময়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং নির্দিষ্ট টেস্ট করানো উচিত।
  • ধূমপান এবং পানি প্রবন্ধ করা: ধূমপান এবং পানি প্রবন্ধ করা হার্ট স্বাস্থ্য ক্ষতিকর করে। এই দুটি মাদক থেকে দূরে থাকুন।
  • ঘনিষ্ঠ নিদ্রা: নিয়মিত ঘনিষ্ঠ নিদ্রা হার্ট স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন কমপক্ষে 7-8 ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
  • স্ট্রেস কমানো: স্ট্রেস হার্ট সংক্রমণের জন্য খুব ক্ষতিকর হতে পারে। স্ট্রেস কমানোর জন্য মেডিটেশন, প্রাণায়াম এবং জীবনযাপনের পরিবর্তন করা উচিত।
  • ওমেগা ৩ খাওয়া: ওমেগা ৩ হার্ট স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য খুব উপকারী। মাছ, তেল এবং নাটকী এমন খাবার খেতে হবে যা ওমেগা ৩ ধারণ করে।
  • ওষুধ ব্যবহার করা: যদি আপনার হার্ট সমস্যার লক্ষণ থাকে তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে ওষুধ ব্যবহার করা উচিত।

এই উপায়গুলি অনুসরণ করে হার্ট স্বাস্থ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব। তবে যদি আপনি হার্ট সমস্যার লক্ষণ দেখেন তবে সরাসরি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

হার্ট রোগের সহজ সমাধান: একটি পরিচিতি

হার্ট রোগ হলো একটি জনপ্রিয় স্বাস্থ্য সমস্যা যা কারণে হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুর মুখে আসেন। তবে এটি কিন্তু সমাধানযোগ্য একটি সমস্যা। হার্ট রোগের জন্য কিছু সহজ সমাধান নিম্নলিখিত হতে পারে:

  1. প্রতিদিন ব্যায়াম করা: হার্ট রোগের জন্য ব্যায়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নির্ধারিত ব্যায়াম করা উচিত।
  2. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: হার্ট রোগের জন্য খাবার খেতে হবে যা স্বাস্থ্যকর এবং সম্পূর্ণ প্রকৃতিসঙ্গে। প্রতিদিন খাওয়া খাবারের মধ্যে ফল, শাকসবজি, প্রোটিন ও কাঁচা তেল থাকা উচিত।
  3. নিয়মিত নিয়মিত চেকআপ: নির্দিষ্ট সময়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া এবং নির্দিষ্ট টেস্ট করানো উচিত।
  4. ধূমপান এবং পানি প্রবন্ধ করা: ধূমপান এবং পানি প্রবন্ধ করা হার্ট রোগের জন্য খুব ক্ষতিকর। এই দুটি মাদক থেকে দূরে থাকুন।
  5. ওষুধ ব্যবহার করা: যদি আপনার হার্ট রোগ থাকে তবে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে ওষুধ ব্যবহার করা উচিত।
  6. স্বাস্থ্যকর ও নিয়মিত নিদ্রা: নিয়মিত ঘনিষ্ঠ নিদ্রা হার্ট রোগের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
  7. স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: স্ট্রেস হার্ট রোগের জন্য খুব ক্ষতিকর। স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট করার জন্য মেডিটেশন, যোগাসন এবং সামাজিক কাজে যোগ করা উচিত।
  8. ওমেগা-৩ ফ্যাটি খাওয়া: ওমেগা-৩ ফ্যাটি হার্ট রোগের জন্য খুব ভালো। এটি মাছ, মাছের তেল, চিয়া বীজ এবং চিংড়ি মধ্যে পাওয়া যায়।

সমস্যার মাত্রা উদ্ধার করা জন্য এই সমাধানগুলি যথেষ্ট নয়। হার্ট রোগের সমস্যাটি ভিন্ন হতে পারে এবং প্রতিটি ব্যক্তির জন্য সমাধানগুলি ভিন্ন হতে পারে। তাই হার্ট রোগের সমস্যাটি সমাধান করতে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

রোগ প্রতিরোধের জন্য 5 হার্টের প্রাকৃতিক উপায়

রোগ প্রতিরোধের জন্য সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায় নিম্নরূপ হতে পারে:

  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: সম্পূর্ণ ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া একটি প্রাকৃতিক উপায় যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। ফল, শাকসবজি, প্রোটিন এবং কাঁচা তেলের উপস্থিতি একটি স্বাস্থ্যকর খাবারের সূচক।
  • প্রাকৃতিক পদক্ষেপ নেওয়া: প্রাকৃতিক পদক্ষেপ নেওয়া হলো সম্পূর্ণ প্রকৃতি উপস্থিতির মধ্যে বাস করা। এটি নিয়মিত বা প্রায়শই বাস করা প্রাকৃতিক পরিবেশে থাকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।
  • নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা একটি প্রাকৃতিক উপায় যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। যেমন কেউ দৈনন্দিন বেগমাপে হাঁটাফাঁটি করতে পারে বা একটি নিয়মিত যোগাসন করতে পারে।
  • পর্যাপ্ত নিদ্রা: পর্যাপ্ত নিদ্রা একটি প্রাকৃতিক উপায় যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। নিদ্রা হলো শরীরের উপস্থিতি যেখানে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট: স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট একটি প্রাকৃতিক উপায় যা রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। ধ্যান মেধা বা মেডিটেশন করা, মিউজিক শোনা, ফ্রেন্ডস এবং পরিবার সম্পর্কে আলোচনা করা ইত্যাদি স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টে সহায়তা করতে পারে।

এই পাঁচটি প্রাকৃতিক উপায় সম্পূর্ণভাবে কার্যকর হতে পারে রোগ প্রতিরোধে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য সামর্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করতে পারে।

হার্ট কি রোগ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর খাবারের উপর কেন গুরুত্ব?

হার্ট রোগ হলো মানব শরীরের হৃদয় এবং সংশ্লেষণকৃত উপকরণে কোন সমস্যা থাকলে তা। হৃদয়ের সমস্যাগুলো অধিকতর খাদ্য ও জীবনযাপনের কারণে উত্পন্ন হয়।

স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হার্ট রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো এরা হার্ট রোগ রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো কমিয়ে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, একজন স্বাস্থ্যকর খাবার করলে তার শরীরে শক্তিশালী এবং সম্পূর্ণ পুষ্টি থাকে। এছাড়াও, এই খাবারে কম বলিয়ে সুস্থ ক্ষতিকর উপকারিতা থাকে। অন্যদিকে, অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে হার্ট রোগ রিস্ক বাড়তে পারে, যেমন শরীরে কোলেস্টেরল এবং ট্রিগ্লিসেরাইড লেভেল বাড়তে পারে।

স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হলে উপকারী খাবারের মধ্যে ফল, সবজি, গাছের তেল, প্রোটিন ও পুরো গ্রেইন খাবারের উপস্থিতি থাকা উচিত। এছাড়াও, বজায় সবুজ ও সাদা চা ও কফি পান করা উচিত এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজে লাগানো হলে নামতে হবে।

সর্বশেষ, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া হলে একজন স্বাস্থ্যবান ও সবল হয়ে থাকেন। এটি শরীরে রোগ প্রতিরোধেঅনেকটা অবদান রাখে এবং হার্ট স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে। একজন স্বাস্থ্যবান মানুষ রোগ প্রতিরোধে একটি শক্তিশালী হার্ট ও সুস্থ জীবনযাপন পরিপূর্ণ করতে পারে।

হার্ট কি রোগ থেকে বাঁচতে এখন শুরু করুন এই আদর্শ জীবন

হার্ট রোগ হলো একটি মানবকে মার্জনী রোগ যা সমস্যাসমূহের সমন্বয়ের ফলে উত্পন্ন হয়। এর কারণ হলো বেশিরভাগ মানুষ ব্যস্ত জীবনযাপন ও খাবার সংক্রমণের কারণে শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য অপকারক উপকরণ ব্যবহার করে থাকেন। একটি স্বাস্থ্যকর ও সুস্থ জীবনযাপন পরিপূর্ণ করলে আপনি সমস্যাসমূহ থেকে মুক্ত হতে পারেন এবং হার্ট রোগ থেকে বাঁচতে পারেন।

একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন শুরু করতে নিম্নলিখিত কিছু কাজ করতে হবে:

নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত ও যথাযথ শ্রম ও কার্যক্রম করা।

স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। অতিরিক্ত প্রয়োজন না হলে খাবারে মধ্যম ও নিম্ন কোলেস্টেরল এবং ট্রিগ্লিসেরাইড উপস্থিত থাকা উচিত। আপনি কম পরিমাণে চিনি, মধু এবং প্রসেস করা খাবার খেতে হবে।

নির্দিষ্ট সময়ে যথাযথ পরিমাণে খাবার খেতে হবে। অতিরিক্ত খাবার খেলে শরীরে অতিরিক্ত ওজন বা বাড়তি কোলেস্টেরল এবং ট্রিগ্লিসেরাইড উপস্থিত হয়।

নির্দিষ্ট সময়ে ভালো পরিমাণে ঘুম নেওয়া। প্রতিদিন যথাযথ ঘুম না নেওয়াশরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং হার্ট রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হলে সমস্যাসমূহ সমাধান করা সহজ হয়। নিজের ও অন্যকে স্বাস্থ্যকর উপকার করতে পারেন।

বিশেষত পানি পান করা উচিত এবং নির্দিষ্ট পরিমাণে পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এছাড়াও, পরিমিত পরিমাণে শরাব খেতে হবে।

নির্দিষ্ট সময়ে পরিমিত পরিমাণে পানির উপর দায়িত্বশীল থাকতে হবে। অধিক পানি পান করলে শরীরের খাঁচা বা নিম্ন-পেশীগুলি উপকার করে যেতে পারে।

এছাড়াও, নিয়মিত ডাক্তারের সাথে সন্ধিত হতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময়ে স্বাস্থ্যপরামর্শ নিতে হবে। নিয়মিত ফিটনেস ও ব্যায়াম করা উচিত এবং নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যায়াম করা উচিত।

এই উপকারিতা সম্পন্ন জীবনযাপনের মাধ্যমে আপনি নিজের হার্ট স্বাস্থ্য উন্নয়ন করতে পারেন এবং স্বাস্থ্যকর ও সুস্থ জীবনযাপন পরিপূর্ণ করতে পারেন।

হার্টের স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রচলিত মিথগুলিকে ডিবাঙ্ক করা

হার্টের স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু প্রচলিত মিথগুলি রয়েছে যা সত্য নয়। নিচে কিছু মিথগুলি এবং তাদের উপর ভিত্তি নিয়ে ডিবাঙ্ক করা হলো:

মিথঃ হার্ট সম্পর্কে ক্ষমতার মিথক আছে। যেমন, হার্ট কেবল বৃদ্ধি করা যায় না।

সত্যঃ এটি মিথ্যা। হার্ট একটি মাংসপেশী যা পাম্প করে রক্ত শরীরে পাঠায়। প্রতিদিন হার্ট লাখ লাখ বার পাম্প করে রক্ত, তাই স্বাভাবিকভাবেই হার্ট বৃদ্ধি করে। তবে, এটি কেবল স্বাভাবিক বৃদ্ধি যা সাধারণত বয়সের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে।

মিথঃ সন্ধান করা হয়েছে যে, ক্যান্সারে সংক্রমিত হওয়া হলে হার্টের ঝুঁকি বাড়ে।

সত্যঃ এটি মিথ্যা। নিশ্চিত কোনও সন্দর্ভে একটি সম্পূর্ণ ক্যান্সারের সংক্রমণে হার্টের ঝুঁকি বাড়ার সম্ভাবনা আছে না। তবে কিছু স্থিতিতে ক্যান্সারের চিকিৎসা বা চিকিৎসার প্রভাবে হার্টে কিছু সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে।

মিথঃ কোলেস্টেরল একটি মন্দ উপাদান যা হার্টের জন্য ক্ষতিকর।

সত্যঃ এটি মিথ্যা। কোলেস্টেরল স্বাভাবিকভাবে সম্পন্ন খাবারে উপস্থিত থাকে এবং এটি স্বাস্থ্যকর হলে হার্টের জন্য কোন ক্ষতিকর নয়। তবে, যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হয় তবে এটি হার্টের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এটি হার্ট সম্পর্কিত সমস্যার একটি ঝুঁকি বাড়াতে পারে, যেমন একটি হৃদরোগের জন্য ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তবে একটি স্বাস্থ্যকর খাবার ও প্রয়োজনীয় সম্পূর্ণ পরিমাপ এবং চিকিৎসা দ্বারা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।

মিথঃ হার্ট রোগের ঝুঁকি কেবল বৃদ্ধি পর্যন্ত সম্ভব।

সত্যঃ এটি মিথ্যা। হার্ট রোগের ঝুঁকি কেবল বৃদ্ধি পর্যন্ত নয়। হার্টের ঝুঁকি যাতে প্রভাবিত হয় সেটি ব্যক্তির জীবনযাপনের মধ্যে একটি স্বাভাবিক অংশ যা কখনও সম্ভবত সংঘটিত হতে পারে। তবে, একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, পর্যায়ক্রমে চেকআপ এবং সম্পূর্ণ পরিমাপ দ্বারা হার্ট রোগের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।

মিথঃ হার্ট রোগ কেবল পুরুষদের ঝুঁকিপূর্ণ।

সত্যঃ এটি মিথ্যা। হার্ট রোগ কেবল পুরুষদের ঝুঁকিপূর্ণ নয়। মহিলাদের জন্য হার্ট রোগ একটি ঝুঁকি হতে পারে এবং কিছুটা

হ্যাঁ, হার্টের স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু মিথস প্রচলিত যা সত্য নয়। এই মিথসগুলি নিম্নলিখিত হল:

১. মিথ: হার্ট রোগ হলো শুধুমাত্র বৃদ্ধির রোগ।

বাস্তবতা: হার্ট রোগ যে কেউ আক্রান্ত হতে পারে, যার মধ্যে শিশু, তরুণ এবং প্রবৃদ্ধ সবাই রয়েছে। এছাড়াও, হার্ট রোগ একটি সমস্যাসমূহের সমন্বয়ের ফলে উত্পন্ন হয় এবং বৃদ্ধি হলে প্রবৃদ্ধ শিশুদের মতো বয়সী লোকদের উপর বেশি দেখা যায়।

২. মিথ: কেবলমাত্র মোটামুটি লোকদের হার্ট রোগ হয়।

বাস্তবতা: হার্ট রোগ যে কেউ আক্রান্ত হতে পারে, যেমন অতিরিক্ত ওজন, উচ্চ রক্তচাপ, বিশেষত যারা ধূমপান ও অতিরিক্ত অলকোহল সেবন করে।

৩. মিথ: শাকসবজি খেলে হার্ট রোগ হওয়া থেকে বিরত থাকা সম্ভব নয়।

বাস্তবতা: শাকসবজি খেলে হার্ট স্বাস্থ্য উন্নয়ন হয়। এগুলি বিশেষত নিচু কোলেস্টেরল ও ট্রিগ্লিসেরাইডগুলি কমানোর জন্য উপকারী।

৪. মিথ: কাজের জন্য সময় না থাকলে ফিটনেস বা ব্যায়াম করা যায় না।

বাস্তবতা: যদি সময় না থাকে তব্যায়াম করার জন্য, তবে সময় না থাকলেও কমপক্ষে সকালের অথবা বিকালের কিছু সময় জোর করে ব্যায়াম করা উচিত। আরো সহজ ব্যায়াম যেমন স্ট্রেচিং, চারপাশে হেঁটে দেওয়া ইত্যাদি করা সম্ভব। ক্ষুধার্ত হলে হার্ট স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করবে।

৫. মিথ: হার্ট রোগের সমস্যাগুলি সবসময় স্পষ্টভাবে দেখা যায়।

বাস্তবতা: হার্ট রোগের কিছু লক্ষণ হতে পারে যেগুলি স্পষ্টভাবে দেখা যায়, যেমন ব্যথা বা ব্যাথা বা হৃদয়ের অস্বস্তি। তবে কিছু লক্ষণ হতে পারে যেগুলি স্পষ্টভাবে দেখা যায় না। এগুলি হতে পারে যেমন অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট, মাংসপেশীতে দৌড় চলতে অসুবিধা বা চোখ ভাঙ্গা। তাই হার্ট সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই গ্রহণ করা উচিত।

৬. মিথ: হার্ট রোগের আক্রান্ত হলে সবসময় হৃদয়কে বিশ্রাম দিতে হবে।

বাস্তবতা: হার্ট রোগের প্রতিষ্ঠানে হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আক্রান্ত ব্যক্তিকে হৃদয় বিশ্রাম দিয়ে অবস্থান করতে হবে। তবে বিশ্রাম নেওয়া মানে বিশ্রামকে সমান হ

একটি সুস্থ হার্টের জন্য শীর্ষ 5 ব্যায়াম

একটি সুস্থ হার্টের জন্য শীর্ষ 5 ব্যায়াম হল:

১. ব্রিস্ক ওকে চলাচল: মাঝারি ব্যায়াম যেমন হাঁটা, দৌড়ানো বা সাইকেল চলাচল হার্ট স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে এবং রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখে। সাধারণত দিনে 30 মিনিট কমপক্ষে প্রতিদিন ব্রিস্ক ওকে চলাচল করা উচিত।

২. উচ্চ চাপ ব্যায়াম: যেসব ব্যায়াম উচ্চ চাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে তা হল জগমট ব্রিস্ক ওকে চলাচল, সাইকেল চলাচল, জগমট রেসিং বা স্কোয়াশ। এগুলি হার্টের ক্ষমতা উন্নয়ন করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

৩. ওয়েট লিফটিং বা স্ট্রেংথ ট্রেনিং: ওয়েট লিফটিং বা স্ট্রেংথ ট্রেনিং হার্ট স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহায়তা করে এবং মাংসপেশী উন্নয়ন করে। এগুলি হার্টের ক্ষমতা উন্নয়ন করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

৪. জোগিং বা দৌড়ানো: জোগিং বা দৌড়ানো হার্টের ক্ষমতা উন্নয়ন করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটি স্বাস্থ্যকর হার্টের জন্য ভাল। তবে এটি উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদয় সমস্যারথাকলে দক্ষতা চাইতে পারে। সুস্থ হার্ট রক্ষার্থে জোগিং বা দৌড়ানো করা খুবই ভাল হতে পারে।

৫. সাইক্লিং: সাইক্লিং হার্টের ক্ষমতা উন্নয়ন করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটি স্বাস্থ্যকর হার্টের জন্য ভাল।

এই পাঁচটি ব্যায়াম সুস্থ হার্ট সংরক্ষণে সহায়তা করবে। তবে আপনি এই ব্যায়ামগুলি করার আগে একজন চিকিৎসক দেখার জন্য সুপারিশ করা হবে। আপনি নিজের শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে ব্যায়ামের মাত্রা বা সময় নির্ধারণ করতে পারেন।

Previous Post Next Post