জিকা ভাইরাস একটি সংক্রমণকারী ভাইরাস যা জিকা জ্বর নামক একটি জ্বরের কারণ হিসাবে পরিচিত। এই ভাইরাসটি একটি কমপক্ষে মশা প্রজাতির মাধ্যমে সংক্রমণ হয়। জিকা ভাইরাসের একটি বৈশিষ্ট্য হলো এটি জন্মগতভাবে মাতৃত্বকালে শিশুর মধ্যে সংক্রমণ করতে পারে এবং এর ফলে নিউরোলজিক সমস্যা হতে পারে। জিকা ভাইরাসের অন্যতম লক্ষণগুলি হলো জ্বর, মাথা ব্যথা, চোখের পাশে লাল দাগ এবং শরীরে ফোলা।
জিকা ভাইরাসের বিশ্বব্যাপী প্রভাব: একটি ব্যাপক ওভারভিউ
জিকা ভাইরাসের বিশ্বব্যাপী প্রভাব একটি ব্যাপক ওভারভিউ তৈরি করেছে। এটি প্রায় সমস্ত মানব বস্তুর জন্য একটি ঝুঁকি সৃষ্টি করে এবং বিভিন্ন ধরণের মানব সম্পদ, স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক ক্ষতি উপস্থাপন করে।
জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী হয়েছে এবং দক্ষতার অভাব একটি বিস্তৃত পরিসরে এর বিস্তার হয়েছে। বিভিন্ন দেশের মানুষের মধ্যে জিকা ভাইরাসের ছড়াছড়ি দেখা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে একটি জনসংখ্যা ভ্রমণ রয়েছে। জিকা ভাইরাসের অন্যতম বিশ্বব্যাপী প্রভাব হলো এর সম্পর্কে পূর্ববর্তীতে জানা অভিজ্ঞতার অভাব এবং এর কারণে অনেক দেশে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে যাতে সম্প্রদায়ের বেশি পরিমানের মানব সম্পদ এবং অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি হয়েছে।
জিকা ভাইরাসের বিশ্বব্যাপী প্রভাব একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হিসাবে গণ্য হয়ে থাকে এবং এর সমাধানের জন্য বিভিন্ন প্রশাসন ও স্বাস্থ্য সংস্থা প্রক্রিয়া চালু করে থাকে।
জিকা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব: ইতিহাস, প্রবণতা এবং শিক্ষা
জিকা ভাইরাস মূলত একটি মশা প্রজাতির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং এর প্রাদুর্ভাব এবং প্রবণতা একটি সমস্যামুলক ইতিহাস সম্পন্ন হয়েছে।
জিকা ভাইরাস প্রথম বাংলাদেশে দেখা হয় 2014 সালে। এরপর এই ভাইরাস সম্প্রতি দক্ষতার অভাব এবং বিভিন্ন দেশের কঠিন জীবাণু বিষদবান পরিবেশের কারণে বিশ্বব্যাপী হয়ে উঠেছে। জিকা ভাইরাসের মূল প্রবণতা দক্ষতার অভাব এবং কঠিন জীবাণু বিষদবান পরিবেশ ছিল। এই ভাইরাসের প্রবণতা মশার প্রসব এবং সমান্তরাল জলবায়ু এলাকা ও মানব প্রজাতির পরিবেশকে সম্প্রতির স্বাস্থ্য সমস্যার একটি নতুন মুখোমুখি করেছে।
জিকা ভাইরাস সম্পর্কে জনগণের জ্ঞান বৃদ্ধি এবং সচেতনতা প্রচার করা হয়েছে। বিভিন্ন স্বাস্থ্য সংস্থা ও প্রশাসন কর্তৃপক্ষ একটি প্রচার শিক্ষামূলক প্রচেষ্টা চালু করেছে যাতে জনগণের জানতে হয় যে এই ভাইরাস কী এবং এর বিরুদ্ধে কী করণীয় গ্রহণ করা উচিত। জিকা ভাইরাসের প্রতি সচেতনতা এবং সঠিক জ্ঞান গ্রহণ করে এর প্রভাব কমাতে হবে।
জিকা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিজেকে এবং আপনার পরিবারকে রক্ষা করা
জিকা ভাইরাস একটি মশার প্রজাতির মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এবং এর সংক্রমণ থেকে নিজেকে এবং পরিবারকে রক্ষা করা জরুরি। নিম্নোক্ত উপায়গুলি অনুসরণ করে জিকা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে নিজেকে এবং পরিবারকে রক্ষা করা যেতে পারে:
- মশা প্রতিরোধ করা: মশা প্রতিরোধ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মশা বাসস্থান হিসাবে কাপড়ের ঝুলি, মশার জন্মস্থান এবং ফুলের পাতা ও পর্ত এসে থাকা পানির জলপাই ইত্যাদি থেকে দূরে থাকা উচিত।
- পরিবারের সদস্যদের পরীক্ষা করা: জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ পরীক্ষা করে নিজেকে এবং পরিবারের সদস্যদের পরীক্ষা করা উচিত। সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে সম্পর্ক থাকলে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- রান্নার পানি বা পানির উপর ধারণ করা: জিকা ভাইরাস মশার প্রজাতি একটি জলজীবাণু যা পানিতে বেঁচে থাকে। এক্ষেত্রে পানির উপর ধারণ করা নিশ্চিত করা উচিত।
- পরিষ্কার রাখা: পরিষ্কার ও নিষ্পক্ষ রাখা জরুরি। ঘরের ভিতরে এবং বাইরে জলপাই ও মশার জন্মস্থান থেকে দূরে থাকা উচিত।
- পরিচর্য করা: নিয়মিত হাত ধোয়া এবং মশা প্রতিরোধের উপায় ব্যবহার করা উচিত। যেমন মশা প্রতিরোধ স্প্রে বা লোশন ব্যবহার করা এবং পরিবারের সদস্যদের জিকা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে হলে একটি মশার প্রতিরোধ মসন্ত ব্যবহার করা উচিত।
- পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা দেওয়া: জিকা ভাইরাস সংক্রমণ সম্পর্কে পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা দেওয়া উচিত। তাদের পরিষ্কার রাখার উপায় এবং জিকা ভাইরাস সংক্রমণের উপস্থিতি সনাক্ত করার জন্য পরিচিত করানো উচিত।
- ভ্যাকসিন গজিকা ভাইরাসের বিরুদ্ধে উন্নয়নগুলি এখন প্রয়োজন। জিকা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে নিজেকে এবং পরিবারকে রক্ষা করার জন্য পর্যাপ্ত সচেতনতা ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই সমস্যার সমাধানে জিকা ভাইরাস টিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জিকা ভাইরাস টিকার মাধ্যমে আপনি সংক্রমণ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ হতে পারেন। তাছাড়া নিম্নোক্ত উপকারিতা পাওয়া যাবে:
- জিকা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কম হবে।
- জিকা ভাইরাস থেকে সংরক্ষিত হবেন এবং পরিবারের সদস্যদের জন্য সুরক্ষা করতে পারবেন।
- জিকা ভাইরাস সংক্রমণ এবং এর প্রভাবের বিষয়ে সচেতন হবেন।
- জিকা ভাইরাস টিকা আপনাকে অন্যান্য সংক্রমণের জন্য সুরক্ষিত করবে।
জিকা ভাইরাস এবং গর্ভাবস্থা: ঝুঁকি, সতর্কতা এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
গর্ভাবস্থার সময় মাতার শরীর একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল অবস্থা যা তার একটি স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড যাকে গর্ভধারণ বলা হয়। গর্ভাবস্থার সময় মাতার শরীর গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার পেতে হয়, যদি তিনি কোনও ভাইরাসের শিকার হন তবে সেই ভাইরাসের প্রভাব গর্ভবতী মা এবং তার শিশুর উপর পড়তে পারে।
গর্ভবতী মা যদি জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হন, তবে তিনি সম্ভবত জিকা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। জিকা ভাইরাস রোগ গর্ভবতী মা ও তার শিশুর জন্য সমস্যাগুলি উত্পন্ন করতে পারে, যেমন শিশুতে মসন্ত এবং মাতার জন্য উচ্চ জ্বর, শরীরে সর্দি এবং শিশুর জন্য বিকাশমান সমস্যা এবং অন্যান্য সমস্যাগুলি।
গর্ভবতী মাদের জন্য কিছু সতর্কতার মূল্যবান পরামর্শ নিম্নলিখিত হলো:
মশা প্রতিরোধ করা: মশা প্রতিরোধ করা গর্ভবতী মা এবং তার শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মশা বাসস্থান হিসাবে কাপড়ের ঝুলি, মশার জন্মস্থান এবং ফুলের পাতা ও পর্ত এসে থাকা পানির জলপাই ইত্যাদি থেকে দূরে থাকা উচিত।
পরিষ্কার রাখা: পরিষ্কার ও নিষ্পক্ষপরিবেশ আবশ্যক যাতে মশা বেশি থাকতে না পারে। গর্ভবতী মেয়ের কাপড় এবং বাসন পরিষ্কার রাখা উচিত। কাপড় পরিষ্কার করার জন্য হালকা সাবান এবং গরম পানি ব্যবহার করা উচিত। বাসন পরিষ্কার রাখার জন্য একবার ব্যবহৃত বাসন একটি ডিসপোজেবল কনটেনারে ফেলা উচিত।
মশা বাইরে রাখা: গর্ভবতী মা কখনওই মশা কিংবা বাসন প্রস্তুত করার জন্য ওয়ার্ম ও স্পেন্সার ব্যবহার করা উচিত নয়। এই উপকরণগুলি মশা সংক্রমণ বা প্রস্তুত করতে পারে।
যত সম্ভব বাড়ির ভেতর থাকা: গর্ভবতী মা এবং তার শিশুর জন্য সর্বোচ্চ সুরক্ষা সম্ভব করতে বাড়ির ভেতরে থাকা উচিত। ভেতরে থাকার ক্ষেত্রে মশা ও অন্যান্য সংক্রমণের ঝুঁকি কম হয়।
জিকা ভাইরাস সম্পর্কে জানা: গর্ভবতী মা জিকা ভাইরাস সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান ও তথ্য সংগ্রহ করা উচিত। এটি যে সমস্যাগুলি উত্পন্ন করতে পারে এবং কিভাবে উপচার করা যায় তা জানা উচিত। প্রশ্ন থাকলে বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সারসংক্ষেপে, জিকা ভাইরাস গর্ভবতী মা ও তার শিশুর জন্য ঝুঁকি উত
জিকা ভাইরাস এবং মাইক্রোসেফালির মধ্যে লিঙ্কটি অন্বেষণ করা
মাইক্রোসেফালি হলো একটি শিশুতে মসন্ত এবং মাথার আকার একটি অস্বাভাবিক বিকাশমান অবস্থা। জিকা ভাইরাস একটি মশা প্রস্তুত রোগ যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই দুটি বিষয় মধ্যে সম্পর্ক আছে কারণ জিকা ভাইরাস মসা দ্বারা ছড়ায় এবং এটি মাইক্রোসেফালির উপজাত উৎপন্ন করতে পারে।
গর্ভবতী মা যদি জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হন তবে তিনি জিকা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নিয়ে থাকেন। যদি জিকা ভাইরাস রোগ গর্ভবতী মা এবং তার শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয় তবে সেই ঝুঁকি মাইক্রোসেফালির জন্য অধিক হতে পারে। জিকা ভাইরাস রোগ গর্ভবতী মা এবং তার শিশুর জন্য শিশুতে মসন্ত এবং মাতার জন্য উচ্চ জ্বর, শরীরে সর্দি এবং শিশুর জন্য বিকাশমান সমস্যা এবং অন্যান্য সমস্যাগুলি উত্পন্ন করতে পারে।
মাইক্রোসেফালি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সমস্যা যা প্রতিষ্ঠান হতে পারে এবং এটি শিশুদের জীবন দ্বিগুণ করে এবং তাদের শারীরিক এবং মানসিক উন্নয়ন প্রভাবিত করতে পারে। জিকা ভাইরাস রোগ এবং মাইক্রোসেফালি এরমধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই কিন্তু জিকা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত গর্ভবতী মা এবং তার শিশুর জন্য মাইক্রোসেফালির ঝুঁকি কম না হওয়ার সম্ভাবনা আছে। একটি স্বস্তিমূলক গর্ভাবস্থা পরিচালনা করতে জরুরি হলে গর্ভবতী মা উচ্চ ঝুঁকি নেয়ার জন্য জিকা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত অঞ্চলে ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকা উচিত। তাদের জন্য সম্ভবত সম্ভাব্য ঝুঁকি কম করতে যা সম্ভব হয় তা করা উচিত।
মাইক্রোসেফালির উপজাত সম্পর্কে বলতে হলে, এটি শিশুদের জন্য একটি জন্মক্ষত সমস্যা যা শিশুদের মসন্ত এবং মাথার আকার একটি অস্বাভাবিক উন্নয়ন উত্পন্ন করে। এটি গর্ভবতী মাতাদের জন্য একটি সমস্যা নয় কিন্তু শিশুদের জীবন দ্বিগুণ করতে পারে এবং তাদের শারীরিক এবং মানসিক উন্নয়ন প্রভাবিত করতে পারে।
তাই, জিকা ভাইরাস রোগ এবং মাইক্রোসেফালি দুটি সমস্যা হলেও এদের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই। তবে গর্ভবতী মা এবং শিশুর জন্য একটি ঝুঁকিপূর্ণ স্থিতি তৈরি হতে পারে যদি জিকা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাদের জন্য সম
মশা নিয়ন্ত্রণের কৌশল: জিকা ভাইরাসের বিস্তারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মূল পদক্ষেপ
মশা নিয়ন্ত্রণ জিকা ভাইরাস এবং অন্যান্য মশাপ্রস্তুত রোগের বিস্তার প্রতিরোধে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নোক্ত কৌশলগুলি মশা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে:
পানির জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করুন: মশা পানির জলবায়ুতে বেশি সময় কাটায়। তাই নিশ্চিত হওয়া উচিত যে পানির জলবায়ু ঠিকমত নিয়ন্ত্রণ করা হয়। পানির জলবায়ু নিয়ন্ত্রণের জন্য নিম্নলিখিত কথাগুলি অনুসরণ করুন:
বাংলাদেশে মসকিটো নেট ব্যবহার করা হয়। নেটগুলি উচ্চ গুনগতমানের হওয়া উচিত।
পানি জমায়ে রাখবেন না। পানির সংকরণের জন্য খাদ্য পানির পাত্র কাটা প্লাস্টিক প্রস্তুতি এবং অন্যান্য স্থানে ঝাঁক বাড়ানো উচিত।
জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ করতে পানির জলবায়ু বিষদাঁত করুন। পানির জলবায়ু বিষদাঁত করার জন্য কোনও পানির সংকরণ জায়গায় পানির পাত্র কাটা প্লাস্টিক প্রস্তুতি এবং অন্যান্য স্থানে ঝাঁক বাড়ানো উচিত।
পানির সংকরণ প্রতিরোধ করতে পানির পাত্র ও অন্যান্য স্থানে ঘুম কতখানি বা থাকবে তা নির্দিষ্ট করে নিবন্ধন2. মশার বাসস্থান নিয়ন্ত্রণ করুন: মশা বাস করে থাকার জন্য এলাকার সমস্ত প্রাকৃতিক এবং মানবকেন্দ্রিক বাসস্থান দুটি প্রধান উৎস। এই কারণে মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য নিম্নলিখিত কথাগুলি অনুসরণ করুন:
মশার বাসস্থান নিয়ন্ত্রণের জন্য নিশ্চিত হওয়া উচিত যে আপনার বাসস্থানটি সুস্থ এবং পরিষ্কার। এটি মশা এবং অন্যান্য কীটনাশক প্রয়োগ করে সম্ভব হতে পারে।
বাসস্থানে পানির সংকরণ রোধে নিশ্চিত হওয়া উচিত। পানির সংকরণ রোধে মশার প্রবাস সীমিত হবে।
মশার বাসস্থান নিয়ন্ত্রণের জন্য নিশ্চিত হওয়া উচিত যে আপনার বাসস্থানে কোনও খুলনা বিন্দু নেই। খুলনা বিন্দু সমূহ মশার প্রবাসের উপস্থিতির মূল কারণ।
মশার বাসস্থান নিয়ন্ত্রণ করতে পানির জলবায়ু উপযোগ করুন। পানির জলবায়ু মশার প্রবাস সীমিত করবে এবং মশার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
মশার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কীটনাশক ব্যবহার করুন: মশার নিয়ন্ত্রণের জন্য কীটনাশক ব্যবহার করা একটি বিকল্প। কিন্তু এটি সম্ভবত বিপদজনক হতে পারে
জিকা ভাইরাস: মিথ এবং ভ্রান্ত ধারণা দূর করা
জিকা ভাইরাস একটি বেশ কঠিন এবং জ্বর প্রকাশক রোগ যা মশার মাধ্যমে ছড়ায়। এই রোগের বিষয়টি সম্পর্কে কিছু মিথ এবং ভ্রান্ত ধারণা আছে যা দূর করা প্রয়োজন। নিম্নলিখিত বিষয়গুলি সত্য নয় এবং এগুলি বিষদাঁত করা উচিত:
১. জিকা ভাইরাস কেবলমাত্র গরম দেশে বিক্ষোভী: এটি সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। জিকা ভাইরাস দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভী হয়ে থাকে এবং এটি উষ্ণ এবং উষ্ণমাধ্যমিক দেশ বাহিরেও পাওয়া যায়।
২. জিকা ভাইরাস কেবলমাত্র গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বিপদজনক: এটি সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা এবং বিষদাঁত করা উচিত। যে কেউ যে বয়সে থাকে এবং যে কেউ যার জীবনযাপনে কোনও কারণে তার মসৃণতার বিরুদ্ধে বৈদ্যুতিন হতে পারে। তবে, গর্ভবতী মহিলাদের জন্য এটি বিশেষভাবে বিপদজনক হতে পারে, কারণ একটি সম্ভাব্য ফলে জন্মের সময় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এবং শিশুর মসৃণতা ও উন্নয়নের বিরুদ্ধে প্রভাব ফেলতে পারে।
৩. জিকা ভাইরাস একটি গোলাকার জ্বর: এটি সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। জিকা ভাইরাস একটি ছোঁয়াপথর রোগ এবং এর সাথে জ্বর হয় না। একজন স্বাস্থ্যবহুল ব্যক্তি জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সাধারণত কোনও লক্ষণ দেখা যায় না, তবে কিছু মানসিক ও শারীরিক লক্ষণ দেখা যেতে পারে। এই লক্ষণগুলি হতে পারে মাথাব্যথা, মাংসপেশী ব্যথা, চোখে লালচে স্বার্থ এবং ত্বকের উঁচু এবং প্রচন্ড ক্ষতিস্থান।
৪. জিকা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোনও টিকা নেই: এটি সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। বর্তমানে জিকা ভাইরাসের বিরুদ্ধে টিকা উন্নয়ন করা হয়েছে এবং এটি বিভিন্ন দেশে ব্যবহার করা হয়। এই টিকাগুলি জিকা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিক অক্সজেনাস উৎস ব্যবহার করে উন্নয়ন করা হয় এবং এটি মোটামুটি সমস্ত মানুষের জন্য নিরাপদ।
৫. জিকা ভাইরাসের ছড়ানোর মাধ্যম মাত্র মশা: এটি সম্পূর্ণভাবে মিথ্যা। জিকা ভাইরাস ছড়ানো যায় না কেবলমাত্র মশাদের মাধ্যমে। এটি সম্ভবত হতে পারে মানুষ থেকে মানুষে ছড়ানো হতে পারে যখন একজন আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তে মশা উপস্থিত থাকে এবং সেই মশার বাড়িতে অন্য মশারা প্রবেশ করে। তব
জিকা ভাইরাসের চিকিৎসায় সর্বশেষ গবেষণা ও উন্নয়ন
জিকা ভাইরাস একটি ছোঁয়াপথর রোগ এবং এর চিকিৎসার জন্য কোনও নির্দিষ্ট ঔষধ বা টিকা উন্নয়ন করা হয়নি। তবে, জিকা ভাইরাস রোগের উপসর্গ প্রতিষ্ঠিত থাকলে প্রথম উপায় হল সাধারণ জ্বরের চিকিৎসা এবং পরিচর্য। নিম্নলিখিত বিষয়গুলি জিকা ভাইরাসের চিকিৎসার জন্য সর্বশেষ গবেষণা ও উন্নয়ন করা হয়েছে:
১. বিশেষ চিকিৎসা প্রয়োজন না থাকলেও সাধারণতঃ স্বাস্থ্যবহুল ব্যক্তিরা জিকা ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত সমস্যার সম্মুখীন হলে তাদের পরিচর্যামূলক চিকিৎসা করা হয়। জিকা ভাইরাস রোগের সাধারণতঃ সর্বাধিক প্রভাবিত অংশ মানব দেহের মসৃণতা এবং প্রতিরোধশীলতার ক্ষতি করা হয়। সাধারণতঃ জ্বর নিয়ে চিকিৎসা করা হয়।
২. জিকা ভাইরাস রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পরামর্শ দেওয়া হয় যে তারা বেশী পানি পান করবেন এবং অক্ষজেনাস প্রদান করতে হবে। এছাড়াও, একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সম্পর্কিত সমস্যার সম্মুখীন হলে সে তার পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা করবে।
৩. জিকা ভাইরাস রোগের চিকিৎসার জন্য উন্নয়ন করা হয় হচ্ছে ভ্যাকসিন উন্নয়ন করা। কিছু দেশে জিকা ভাইরাসের বিরোধী ভ্যাকসিন উন্নয়ন করা হয়েছে যা মানুষের প্রতিরোধশীলতাকে বৃদ্ধি করে। এছাড়াও জিকা ভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য সমস্যার জন্য গবেষণা করা হচ্ছে, যেমন জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত মা থেকে জন্মগ্রহণের সময় শিশুর মসৃণতা এবং মসৃণতার ক্ষতি প্রতিরোধশীলতার জন্য এবং জিকা ভাইরাসের আক্রমণের প্রতি সম্প্রতি কোনও বিশেষ উপকারপ্রাপ্ত ব্যক্তি সনাক্ত করা হয়েছে।
কোনও নির্দিষ্ট চিকিৎসার না থাকা সম্ভবত একটি কারণ হচ্ছে জিকা ভাইরাসের প্রতিরোধশীলতা এবং সাধারণতঃ সাধারণ চিকিৎসা যথেষ্ট হওয়া। তবে জিকা ভাইরাসের চিকিৎসা ও উন্নয়নের জন্য এখনও অনেক কাজ বাকি আছে এবং এই সমস্যার সমাধানে বিশেষজ্ঞদের হাত ধরে কাজ করা যাচ্ছে।